বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
নোয়াখালী ব্যুরো : চতুর্থ দফা ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে সোনাইমুড়ীতে বিএনপি প্রার্থীদের প্রচারে বাধা প্রদান, মাইক ও গাড়ী ভাঙচুর, কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা এবং তাদের বসতবাড়ী ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অনেক স্থানে বিএনপি কর্মীদের না পেয়ে বৃদ্ধা বাবা-মাকে মরধর করার ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। এ সব ঘটনার প্রেক্ষিতে সোনাইমুড়ী উপজেলার ৮নং সোনাপুর ইউনিয়নের বিএনপি দলীয় প্রার্থী মোঃ গোলাম মোস্তফা জেলা নির্বাচন অফিসার, সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সোনাইমুড়ী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে পৃথক পৃথক লিখিত অভিযোগ প্রদান করেন।
৮নং সোনাপুর ইউনিয়নের বিএনপি দলীয় তথা ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মোঃ গোলাম মোস্তফা লিখিত অভিযোগে জানান, তিনি নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করার পর থেকে আ’লীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা তার নেতাকর্মী-সমর্থকদের নানাভাবে হুমকি-দমকি ভয়-ভীতি প্রদর্শন করছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে সোনাপুর ইউনিয়নের বারাহিপুর বারুল ও কালিকাপুর গ্রামে তার কর্মীরা পোস্টার লাগাতে গেলে তাদের বাধা প্রদান করে এবং একই সময় পূর্বে লাগানো পোস্টারগুলো আগুন দিয়ে পুড়ে ফেলে। তার কর্মী সাইফুল ইসলাম ২১ এপ্রিল বারাইপুর এলাকায় পোস্টার লাগাতে ও ফেস্টুন বিতরণে গেলে তাকেও বাধা প্রদান এবং পোস্টার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে কালিকাপুর গ্রামের সন্ত্রাসী মাসুদের নেতৃত্বে ১০/১২ জন। এ সময় তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম প্রহার করে। এর কিছুক্ষণ পর ওই গ্রামে তার অপর কর্মী আবু বকর ছিদ্দিক তপনের বাড়ীতে প্রবেশ করে বসত ঘরের দরজা-জানালাসহ ব্যাপক হামলা, ভাঙচুর করে সন্ত্রাসীরা। ২২ এপ্রিল দুপুর ১১টায় চেয়ারম্যান প্রার্থী গোলাম মোস্তফার ছেলে সাইফুল ইসলাম ওই এলাকায় পোস্টার লাগাতে গেলে কালিকাপুর গ্রামের আবদুর রহিম ভূঞার ছেলে আবুল খায়ের ভূঞা ও জয়নাল আবদীনের ছেলে ইউছুফের নেতৃত্বে ২০/২৫ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে হত্যার হুমকি দেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।