Inqilab Logo

বুধবার, ২৯ মে ২০২৪, ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২০ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে বিজয় অনিবার্য

পূণ্যভূমি সিলেট থেকে ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার শপথ

রফিক মুহাম্মদ/ ফয়সাল আমীন, সিলেট থেকে | প্রকাশের সময় : ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

সিলেটের পূণ্যভূমিতে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামলে আমাদের বিজয় অনিবার্য। আমরা ৭ দফা কর্মসূচি দিয়েছি। সংবিধানের ৭নং অনুচ্ছেদে রয়েছে জনগণ দেশের মালিক। কিন্তু বর্তমানে জনগণের সেই মালিকানা নেই। এটা আদায় করে নিতে হবে। ঐক্যফ্রন্টের ৭ দফাই হলো মুক্তির সনদ। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মুখে কোনো স্বৈরাচার টিকতে পারেনি; এই স্বৈরাচারও টিকতে পারবে না। গতকাল সিলেটের রেজিস্ট্রি মাঠে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ সব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমাদের ১ নম্বর দাবি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এর সঙ্গে আরও ৬টি দাবি রয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি দফার মধ্যেই রয়েছে। এসব দাবির কথা গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে দিতে হবে।
সমাবেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের দাবি জানানো হয়। তফসিল ঘোষণার আগেই ৭দফা দাবী মেনে নিয়ে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরীর জন্য সরকারের প্রতি আবারও আহবান জানান জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। দাবী মানা না হলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো হবে বলে তারা হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন। সারাদেশের গ্রাম, প্রতিটি ইউনিয়নে, থানায়-থানায় এবং জেলায় জেলায় এই ৭দফা দাবির পক্ষে জনমত গঠন ও জনগণকে আরও সুসংহত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বক্তারা বলেন, এই স্বৈরাচারের হাত থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। তাই দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জুলুমবাজ, ভোট ডাকাতের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। সরকার আজ ভীত হয়ে ঐক্যফ্রন্টের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করছে।
এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত ২২ তারিখ থেকে সিলেটে নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি শুরু হয়েছে। সমাবেশ সফল করার লক্ষে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতির বাসায় বৈঠকের সময়ও ১৫/২০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ছাড়া সমাবেশে যাতে লোকজন আসতে না পারে সে জন্য সকাল থেকে বিভিন্ন উপজেলার বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সকল পেট্রোল পাম্প বদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। সিলেট শহরে প্রবেশের প্রতিটি মুখে চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি চালিয়ে সিএনজি, টেম্পু থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়া হয়েছে। এত ভয় ভীতি এবং হয়রানির পরও সমাবেশ এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। বক্তারা সরকারের প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আজ থেকে ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের গ্রেফতার করা বন্ধ করুণ। যদি আর কাউকে হয়রানি করা হয় তাহলে সিলেটের মতো সকল বাধা ডিঙিয়ে জনগণ রাজপথে নেমে আসবে। আর সেই জন স্রোতে স্বৈরাচারী সরকারের গদি ভেসে যাবে। সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন গণফোরামের সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেন। প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাবেশ উপলক্ষ্যে সকাল থেকেই সমাবেশে যোগ দিতে সিলেটের বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট ছোট মিছিল নিয়ে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। সাধারন মানুষও সমাবেশে আসেন নেতাদের বক্তৃতা শোনার জন্য। এক সময় সমাবেশস্থল লোকে লোকারণ্যে পরিণত হয়। তারা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেন। ড. কামাল হোসেন, মির্জা ফখরুলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে এগিয়ে যাওয়ার আহবান জানান।
জনগণের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। এ লক্ষে আমরা ৭ দফা দাবি দিয়েছি। সংবিধানের ৭নং অনুচ্ছেদে রয়েছে জনগণ দেশের মালিক। কিন্তু বর্তমানে জনগণের সেই মালিকানা নেই। এটা আদায় করে নিতে হবে। আমাদের ১ নম্বর দাবি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এর সাথে আরো ৬টি দাবি রয়েছে। এসব দাবির কথা গ্রামে গ্রামে সরাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নামলে আমাদের বিজয় অনিবার্য। তিনি বলেন, ৭ দফাকে হালকাভাবে নেবেন না। এটা অনেক মূল্যবান। এটা জনগণের হারিয়ে ফেলা অধিকার, দেশের প্রকৃত মালিকদের মালিকানা ফিরিয়ে আনার দাবি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল, জনগণ প্রকৃত ক্ষমতার মালিক হবে। সেটি এতদিন বাস্তবায়ন হয়নি। এখন সেটা বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারের উন্নয়নের দাবি’র প্রতি তিরস্কার জানিয়ে তিনি বলেন, এ সরকার উন্নয়নের কথা বলে। আসলে এখন শুধু গুটিকয়েকজনের উন্নয়ন হচ্ছে। যারা শত শত কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করছে। উন্নয়নের নামে লুটতরাজ করছে। বাস্তবতা হলো দেশের আপামর মানুষের উন্নয়ন হয়নি। মানুষ অর্থনৈতিক ভারে রুগ্নই রয়ে গেছে। আমরা চাই, ১৬ কোটি মানুষের উন্নয়ন। আমরা দেশে সে উন্নয়ন করবো। আমরা ইনশাআল্লাহ বিজয়ী হবো। আমাদের বিজয় অনিবার্য। ড. কামাল তার বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিও তুলেন ধরেন।
বেগম খালেদা জিয়ারকে মুক্ত করতে সবাইকে মাঠে নামার আহবান জানিয়ে প্রধান বক্তা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সিলেটবাসী অনেক ইতিহাসের জন্ম দিয়েছেন। আজ আরেকটি নতুন ইতিহাসের জন্ম দিচ্ছেন। এই ইতিহাস হচ্ছে গণতন্ত্র মুক্তির ইতিহাস। আজ থেকে নতুন লড়াই শুরু হলো। খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে আমাদের ভোটের অধিকার। গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে হবে। সরকারকে পরিষ্কার করে বলতে চাই, তফসিল ঘোষণার আগে পদত্যাগ করুন। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন। ইভিএম দেয়া চলবে না। ডিজিটাল চুরি করতে দেয়া হবে না। নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে। তিনি বলেন, সিলেটের মানুষ সব বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে সমাবেশে ছুটে এসেছেন। সারাদেশের মানুষ এভাবে সকল ভয় বাধা পেরিয়ে রাজপথে নেমে আসবে। সেদিন এ সরকার পালানোর পথ পাবে না।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা যে সাত দফা দিয়েছি, তার যাত্রা শুরু পবিত্র শহর হযরত শাহজালাল ও হযরত শাহপরাণের পুণ্যভূমি সিলেট থেকে। এ যাত্রার বিজয় সুনিশ্চিত। তিনি বলেন, ইলিয়াস আলীসহ শত শত ব্যক্তিকে গুম করেছে। তার জবাব দিতে হবে। সব লুটপাটের জবাব দিতে হবে। এ জন্য সরকার ভয় পাচ্ছে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে। তবে জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। আগামী নির্বাচনের আগেই তাকে মুক্তি দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। অন্যথায় জনগণের আন্দোলনের মুখে সরকারকে বিদায় নিতে হবে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, সরকারকে সংলাপে বসতে বাধ্য করা হবে। তাদেরকে সমঝোতায় আসতে হবে। যদি সমঝোতায় না আসেন, তবে বুঝতে হবে দেশে তারা গণতন্ত্র চান না। মানুষ এর উপযুক্ত জবাব দেবে। মওদুদ বলেন, ঘুষ ও দুর্নীতি ছাড়া কোনো কাজ হয় না। বড় বড় দুর্নীতি হয়েছে। এগুলোর বিচার করতে হবে। আমরা ক্ষমতায় গেলে পাই পাই করে হিসাব নেব। তারা ক্ষমতায় এসে বিদেশে সম্পদের পাহাড় করেছে। তিনি খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করেন।
জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, আমাদের যে লড়াই, এই লড়াই বাঁচার লড়াই, ভোটের লড়াই, গণতন্ত্রের লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততে হবে। দেশ ডাকাতের হাতে পড়েছে। বাঁচাতে চান? খালেদার মুক্তি চান?’ তখন উপস্থিত নেতাকর্মীরা ‘হ্যাঁ’ বলে সায় দেয়।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বক্তব্যের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি সিলেটে কর্নেল এম এ জি ওসমানীকে স্মরণ ও শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক মহান নেতা ওসমানীর মূল্যায়ন এখন কেউ করে না। আমি এই সমাবেশ থেকে তাকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নয়নের জোয়ারে নৌকা টালমাটাল, ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ‘অন্যায়ভাবে’ কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে আইনের সংস্কার প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমরা যদি বিজয়ী হই, আপনারা যদি সমর্থন করেন, তবে তিন মাসের মধ্যে দেখবেন দেশে ওষুধের দাম অর্ধেক হয়ে গেছে, চিকিৎসা খরচ অর্ধেক হয়ে যাবে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকার চোরের মতো, ডাকাতের মতো ভোট ডাকাতি করছে। সিলেটের মানুষ সাহস দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, মেধা দিয়ে আরিফুল হক চৌধুরীকে বিজয়ী করেছে। আজ আমাদেরও বিজয়ী হওয়ার জন্য শপথ নেয়ার সময়, সিদ্ধান্ত নেয়ার সময়। তিনি উপস্থিত জনতার কাছে প্রশ্ন রাখেন, ভোট যদি হয়, আমরা জিততে পারব? এ সময় উপস্থিত জনতা ‘হ্যাঁ’ বলে জবাব দেন। মান্না বলেন, গত নির্বাচনের সময় ঘরে ছিলেন। এবার কোটি কোটি মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে আসবেন। ভোট ডাকাতদের প্রতিহত করতে হবে। তিনি বলেন, কেউ যদি পারেন, এই সমাবেশের একটি ভিডিও প্রধানমন্ত্রীকে পাঠিয়ে দেবেন। তিনি অবাক হবেন এত বাধার পরেও কীভাবে এত মানুষ হলো সমাবেশে। মান্না বলেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন জেলে। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত। ৭৩ বছর বয়সে তার জেল খাটার কথা না। দেশে কোটি কোটি টাকার লুটপাট হয়েছে। বিচার হয়নি। আমরা সবাই বলছি, তার (খালেদা) মুক্তি চাই। আমরা শপথ নেই, কি ভাবে বেগম জিয়াকে মুক্ত করে আনতে পারি। খালেদা জিয়ার সঙ্গে ডাক্তারও দেখা করতে পারে না। এ সরকার তাকে মেরে ফেলার আয়োজন করছে বলে অভিযোগ করেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্ন বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই আমাদের সঙ্গে কথা বলুন। সিলেটের জনসভা সারা সরকারের জন্য একটি সিগন্যাল। আমরা বাঁচার অধিকার চাই, সুন্দর দেশের অধিকার চাই। সারা দেশের মানুষ একদিকে, অন্যদিকে শেখ হাসিনার সরকার একা থাকবে। আমরা লড়াই করব। জনগণ রাজপথে যে গণআন্দোলন গড়ে তুলবে তাতে এ সরকারের পতন অবশ্যই ঘটবে।
সিলেট জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক আলী আহমদের পরিচালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ড. মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মোস্তফা মহসিন মন্টু, শামুজ্জামান দুদু, আমান উল্লাহ আমান, আবদুল মালেক রতন, আহমদ আব্দুল কাদের, এডভোকেট এম এ রকিব, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, আ ব ম মোস্তফা আমিন, তানিয়া রব, বরকত উল্লাহ বুলু, জয়নাল আবেদিন ফারুক, মোহাম্মদ শাহজাহান, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, তাহসিনা রুশদি লুনা, এম আমিনুর রহমান, শহীদুল্লাহ কায়সার, আবুল কাহের চৌধুরী শামিম প্রমুখ। #



 

Show all comments
  • প্রিতম ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৬ এএম says : 0
    শুধু শপথ নিলেই হবে না। সেই শপথ রক্ষা করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • কাওসার আহমেদ ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৭ এএম says : 0
    জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের দাবিগুলোর সাথে দেশের প্রায় সব মানুষই একমত
    Total Reply(1) Reply
  • তমা ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৭ এএম says : 0
    ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মুখে কোনো স্বৈরাচার টিকতে পারেনি; এই স্বৈরাচারও টিকতে পারবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • দোলন ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৮ এএম says : 1
    গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • দোলন ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৩৮ এএম says : 0
    গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • খাইরুল ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৫:৪০ এএম says : 0
    এই লড়াই বাঁচার লড়াই, ভোটের লড়াই, গণতন্ত্রের লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Billal Hosen ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৯:৩৬ এএম says : 0
    গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • Shahidul Islam Shahid ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৩:০১ পিএম says : 0
    দেশের সাধারনও ঐক্যফ্রন্টের সাথে
    Total Reply(0) Reply
  • Shamim Ahmed ২৫ অক্টোবর, ২০১৮, ৩:০১ পিএম says : 0
    ধন্যবাদ
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ