Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

তুমবাদ

| প্রকাশের সময় : ১৯ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:০২ এএম


এই গল্পের শুরু সমৃদ্ধির দেবীকে দিয়ে। প্রথম পুত্র হাস্তারের প্রতি ছিল তার পক্ষপাত আর হাস্তার ছিল মায়ের সব স্বর্ণের প্রতি লালায়িত। মহারাষ্ট্রের কোঙ্কানের প্রত্যন্ত গ্রাম তুমবাদে হাস্তারের একটি মন্দির স্থাপিত হয় আর সেই থেকে এই গ্রাম হয়ে পড়ে অভিশপ্ত। ১৯১৮তে বিনায়ক আর সদাশিব (সোহম শাহ) নামে তাদের মাকে নিয়ে এই গ্রামে বাস করত। তাদের মা ছিল স্থানীয় ধনবান সরকারের উপপতী। বিনায়ক আর সদাশিব আসলে সরকারের অবৈধ সন্তান। সবাই জানে হাস্তারের চুরি করা স্বর্ণ এই তুমবাদেই আছে। সরকার তার সারা জীবন তা সন্ধান করে ব্যর্থ হয়েছে। বিনায়ক আর সদাশিবও তা জানে। সরকারের মৃত্যুর পর বিনায়ক আর সদাশিবের মা অভিশপ্ত গ্রাম ছেড়ে চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু গ্রাম ছেড়ে যাবার পর বিনায়ক ফিরে আসে হাস্তারের স্বর্ণের খোঁজ করবার জন্য। এ জন্য সে সরকারের মায়ের সাহায্য নেয়। কিন্তু এ জন্য বিনায়ককে কঠিন মূল্য দেতে হবে। কী সেই মূল্য?



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: তুমবাদ

১৯ অক্টোবর, ২০১৮
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ