Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৭ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

গ্রেনেড হামলা মামলার রায় : নিন্দা ও প্রতিবাদ অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৩ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:০২ এএম


বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুুপুরে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান ফটকের সামনে গণতন্ত্র ও খালেদা জিয়া মুক্তি আইনজীবী আন্দোলন আয়োজিত মানববন্ধন ও কালো পতাকা মিছিলশেষে এ ঘটনা ঘটে। মানববন্ধনে অংশ নেয়া হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়জী বিক্ষোভ দেখিয়ে রাস্তায় নেমে আসেন। এক পর্যায়ে পুলিশ তাকে সুপ্রিম কোর্টের গেটের ভিতরে ঢুকিয়ে দেন। এরপর তিনি আবার মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন।

মানবন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মনির হোসেন। এতে আরো বক্তব্য রাখেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি এবিএম ওয়ালিউর রহমান খান, এ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, এ্যাডভোকেট আইয়ুব আলী আশ্রাফী, এ্যাডভোকেট ওয়াসিল উদ্দিন বাবু প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সহ-সম্পাদক এবিএম রফিকুল হক তালুকদার রাজা।

সভাপতির বক্তব্যে এ্যাডভোকেট মনির হোসেন বলেন, দেশে এখন চরম সংকট চলছে। গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা নেই। নাগরিকরা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে। তিনি বলেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় কোনো সাক্ষী বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম বলেননি। মুফতি হান্নানকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের মাধ্যমে যে জবানবন্দি নেয়া হয়েছে তাও প্রত্যাহার করেছেন। এ অবস্থায় সাক্ষী প্রমাণ ছাড়া সাজা দেয়া বেআইনী। তিনি অবিলম্বে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সাজা ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা বাতিলের দাবি জানান।

 

 



 

Show all comments
  • মারিয়া ১২ অক্টোবর, ২০১৮, ১২:৩২ পিএম says : 0
    দেশে এখন চরম সংকট চলছে। গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই, মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা নেই।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ