প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
![img_img-1719232311](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678194283_01-Daily-Inqilab.jpg)
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনভিত্তিক ডকুমেন্টারি ফিল্ম বা প্রামান্যচিত্র বায়োগ্রাফি অব নজরুল-এর শূটিং শুরু হয়েছে। গত ৫ অক্টোবর নজরুলের কিশোর স্মৃতি বিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশালে এই ডকুফিল্মের পরিচালক ফেরদৌস খান এর শূটিং কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেন। ত্রিশালের নামাপাড়ায় অবস্থিত নজরুল কেন্দ্রে অনুুষ্ঠিত মহরত বা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইন্সটিটিউটের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ইকরাম উদ্দিন আহমেদ এবং কবি কাজী নজরুল ইসলামের লজিং অবিভাবক বিচুতিয়া ব্যাপারির পরিবারের সদস্যরা। পরিচালক বলেন, ত্রিশাল ছিল নজরলের জীবনের প্রথম টার্নিং পয়েন্ট। এখানকার কাজীর সিমলা গ্রামের দারোগা রফিজউল্লা যিনি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে আসানসোলের রুটির দোকানে কাজ করা দুঃখুমিয়াকে সঙ্গে নিয়ে দরিরামপুর স্কুলে ভর্তি করান। শুরু হয় আবার পড়াশোনা। এমনটা না হলে নজরুলের জীবন অন্যরকমও হতে পারতো! সুতরাং সেই গুরুত্ব বিবেচনায় বায়োগ্রাফি অব নজরুল-এর শূটিং শুরুর স্থান হিসেবে আমি ত্রিশালকে বেছে নিয়েছি।এখানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক নজরুল গবেষক, কাজীর সিমলার দারোগাবাড়ি, নামাপাড়ার বিচুতিয়া ব্যাপারির পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথোপকথোন ধারণ করা হয়। দরিরামপুর স্কুল, সুকনির বিল, বটতলা সহ নানা স্থান, যা নজরুল স্মৃতিকে ধারণ করে তার সব জায়গাতেই শূটিং করা হচ্ছে। এর আগে পরিচালক কলকাতা, আসানসোল, চুরুলিয়াসহ বেশকিছু নজরুল তীর্থস্থান ভ্রমন করেন। উল্লেখ্য, কথাসাহিত্যিক ফেরদৌস খান দুই দশক ধরে গল্প উপন্যাস লেখালেখির পাশাপাশি নজরুল ও অন্যান্য গুনী ব্যক্তিদের বায়োগ্রাফি নিয়ে কাজ করেছেন। ২০০০ ও ২০০১ সালের দিকে তিনি ছোটদের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, অতিশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান এর জীবনী গ্রন্থ লিখেন। তাঁর লেখা নজরুল জীবনী গ্রন্থটি ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা পায়। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি নজরুল নিয়ে বিভিন্ন গবেষণাধর্মী কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন। ফেরদৌস খান লেখালেখি ছাড়াও বিভিন্ন সময় টেলিডকু ও টিভি এড নির্মাণের কাজ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।