পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, খাতভিত্তিক অডিট প্রতিবেদন ও দুর্নীতির উৎস চিহ্নিতকরণ এবং তা প্রতিরোধে গবেষণা করছে দুদক। গড়তকাল রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে নিরীক্ষা আপত্তি ও দুর্নীতির সংযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপর কমিশনের প্রথম গবেষণা কার্যক্রমের বিষয়ে এক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, এ সকল সংস্থার কার্যক্রমের ওপর পরিচালিত প্রতিটি অডিট আপত্তিসহ সামগ্রিক অডিট কার্যক্রমে যে সকল দুর্নীতি বা অনিয়মের উৎস উন্মোচিত হয় অথবা যে সকল দুর্নীতির উৎস অজানা থেকে যায় , এগুলো ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশনসহ অন্যান্য রিসার্চ টুলস ও টেকনিক ব্যবহার করে সুনির্দিষ্টভাবে দুর্নীতির উৎস উন্মোচন করতে হবে এবং তা প্রতিরোধ ও দমনে সুনির্দিষ্ট গবেষণালব্ধ সুপারিশ প্রণয়ন করতে হবে। তিনি বলেন, অডিট স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের একটি অন্যতম মাধ্যম। তবে দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য অনেকেই অডিটিং নিয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মেরও অভিযোগ করেন। তাই কমিশনের এই গবেষণাটি হতে হবে নির্মোহ, বস্তুনিষ্ঠ এবং সকল প্রকার দুর্নীতির উৎস উন্মোচন এবং তা প্রতিরোধ ও দমনের সুনির্দিষ্ট সুপারিশ সংবলিত দলিল।
সভায় গবেষক ড. মোঃ নুরুজ্জামান তার গবেষণার প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন। এই প্রথম দুদক গবেষণা কার্যক্রম হাতে নেয় এবং গবেষক গত মার্চ মাস থেকে গবেষণা কার্যক্রম শুরু করে। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দুদক কমিশনার এএফএম আমিনুল ইসলাম, ড. মোঃ মোজাম্মেল হক খান, মহাপরিচালক (প্রতিরোধ সারোয়ার মাহমুদ, মহাপরিচালক(মানিলন্ডারিং)মোঃ আতিকুর রহমান খান, গবেষক ড. মোঃ নুরুজ্জামান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।