Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আবাসন ক্ষেত্রে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে -অর্থমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ২:২৫ পিএম

আবাসন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো অনেক পিছিয়ে আছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেন, ‌‘দেশের অনেক উন্নতির পরেও আবাসন ক্ষেত্রে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি। শিক্ষা ক্ষেত্রে আমাদের অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর মাধ্যমে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। কিন্তু আবাসনে আমরা অনেক পিছিয়ে। এখন আবাসনে একটু গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’

সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহঋণ প্রদান কার্যক্রম শুরু উপলক্ষে এক চুক্তি অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এসব কথা বলেন। এসময় একটি ফাইন্যান্স কোম্পানি ও ৪টি সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি হয় সরকারের।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্তা ব্যক্তিরা এ চুক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন, আবাসনে উন্নতির অংশ হিসেবে আমরা সরকারি কর্মকর্তাদের হোম লোন ব্যবস্থা চালু করছি। এটি অন্যতম উদ্যোগ।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে ৬০ শতাংশ মানুষের আবাসন আছে। বাকিরা যে যার মতো করে কোনোরকম কষ্ট করে থাকে। তবে আমরা যখন দেশের অভ্যন্তরে প্লেনে করে ঢাকায় আসি, তখন দেখি সিলভার রিভিউ দেখা যায়। সব জায়গায় সিলভার সিআই সিট দেখা যায়। এতে বোঝা যায় আমাদের যে উন্নয়নটা হয়েছে সেটা সর্বব্যাপীই হয়েছে। সেটা শুধু শহরে হয়েছে তা নয়, গ্রামেও উন্নতি হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকারি কর্মকর্তাদের গৃহঋণ দেওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারি চাকুরী শেষে যাতে এসব কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা একটি আবাসনের সুবিধা পায়। সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করা। এর মধ্যে বাসস্থান অন্যতম। এছাড়াও শিক্ষাসহ অন্যান্য চাহিদা নিশ্চিত করার কাজ হচ্ছে। আমাদের এ উদ্যোগ সব পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য। শুধুমাত্র আপার লেভেলের কর্মকর্তাদের জন্য নয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আবাসন

২৮ ডিসেম্বর, ২০২১
১০ নভেম্বর, ২০১৮

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ