পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের সব নদীকে দূষণ ও দখলদারদের হাত থেকে রক্ষায় প্রতি জেলার ডিসির কাছে কয়েক দফা চিঠি দিয়েছে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। এ ছাড়া নদীর দূষণ কমাতে বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিকি), ওয়াসাসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে বারবার চিঠি দেয়া হয়েছে। এসব চিঠিতে যদি কাজ না হয় তাহলে আর দুই-তিন মাস পর এসব সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
গতকাল সোমববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকার চারপাশের নদীদূষণ’ বিষয়ক আলোচনা সভায় এই তথ্য জানান। এ সভার আয়োজন করে যৌথভাবে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন ও বুড়িগঙ্গা রিভারকিপার।
বাপার সভাপতি ড. আবদুল মতিনের সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য দেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. আলাউদ্দীন, কমিশনের সদস্য শারমিন মর্শেদ। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরিফ জামিল। মুজিবুর রহমান বলেন, দেশের নদীগুলোকে দূষণ ও দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতিটি জেলার ডিসিদের কয়েক দফা চিঠি দিয়েছি। তবে ডিসিরা আইন প্রয়োগে কেন যেনো ভয় পান। এ ছাড়া বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন, বিসিক, ওয়াসাসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে বা বারবার চিঠি দেয়া হয়েছে। কিন্তু চিঠি দেয়ায় তেমন কাজ হচ্ছে না। আর কমিশনের সুপারিশ করা তথা চিঠি দেয়া ছাড়া সরাসরি অ্যাকশনে যাওয়া কিংবা জবাবদিহি করানোর কিছু নেই। তাই প্রয়োজনে এসব সংস্থার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলা করবো। তিনি বলেন, সরকার কমিশন গঠন করে দিয়েছে তবে তেমন কোনো অবকাঠামো নেই। আইন বলে দেয়া হয়েছে, কমিশন কোনো কিছু বাস্তবয়ন বা যারা বাস্তবায়নকারী সংস্থা তাদের জবাবদিহির আওতায় আনার কোনো বিধান রাধা হয়নি। তাই কমিশন চাইলেও তেমন কিছু করতে পারেন না। কমিশনকে আরও ক্ষমতা দেয়া উচিত। চেয়ারম্যান বলেন, যদি কমিশনকে সেই ক্ষমতা দেয়া হতো তাহলে তিনি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সাভারের ধলেশ্বরী নদী যারা দূষণ করছেন তাদের উচ্ছেদ করতেন। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।