পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য মনোনয়নপত্রে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর রাখার আইন চ্যালেঞ্জ করা রুলের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ।
এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে নিজ এলাকার মোট ভোটারের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর মনোনয়নপত্রে দাখিলের বিধান রেখে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে গেজেট আকারে প্রকাশ করে কমিশন।
এতে বলা হয়, স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থন সংগ্রহ, ইত্যাদি (১) স্বতন্ত্র প্রার্থী যে নির্বাচনী এলাকা হইতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করিতে ইচ্ছুক, কেবল সেই এলাকার ভোটারদের সমর্থন ফরম (ক)-তে উক্ত প্রার্থীর প্রার্থিতার অনুকূলে সংগ্রহ করতে হবে।
(২) স্বতন্ত্র প্রার্থী বা তদকর্তৃক মনোনীত প্রতিনিধি কর্তৃক তফসিলের ফরম-ক-তে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার এক শতাংশ ভোটারের তথ্য লিপিবদ্ধপূর্বক ভোটারগণের স্বাক্ষর কিংবা টিপসহি সংগ্রহ করতে হবে।
এই বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে দায়ের রিট আবেদনটি এখনেও নিষ্পত্তি হয়নি। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর মনোনয়নপত্রে দাখিল করার বিধান কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের জবাব দেয়া হয়নি এখনও।
২০১৪ সালের ৫ মে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করে।
রুলে নির্বাচন কমিশনের এই বিধান কেন বাতিল করা হবে না—এ বিষয়ে সেই বছরের ৯ জুনের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের জবাব দিতে বলা হয়।
কিন্তু এখনও তারা জবাব দেননি এবং সেই রুলের চূড়ান্ত নিষ্পত্তিও হয়নি হাইকোর্টে।
আজ মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।