পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719232137](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দলের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আপাতত সাবধানে থাকেন, আন্দোলন সংগ্রামের কঠোর কর্মসূচি আসছে। তখন যেন সবাই সংগ্রামে সক্রিয় অংশ নিতে পারেন এজন্য এখন সাবধানে থাকেন। নেতাকর্মীদের গ্রেফতার এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, একজন একটা ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন আমাকে, আপনাদের অনেকের কাছেও পাঠিয়েছেন, আপাতত ধরা-টরা পড়বেন না, সাবধানে থাকবেন। সোমবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনী মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তার বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসের মুক্তি ও চিকিৎসার দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদলের সাবেক নেতারা।
এতে সভাপতিত্ব করেন সুনামগঞ্জ-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এবং শাবিপ্রবি ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারি মামুন ওর রশীদ শান্ত। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতা ও শাবিপ্রবির সাবেক আহ্বায়ক সরদার মো: জাহাঙ্গীরের সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, শাবিপ্রবি ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারি এসএস সুলতান, সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান মিঠু, বর্তমান কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি নাজমুল হাসান, আবদুল ওহাব, জিয়া নাগরিক ফোরামের সভাপতি মিয়া মোহাম্মাদ আনোয়ার, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন প্রমুখ।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে করে নজরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি দুর্বল হয়ে গেছে, আর কিছু করতে পারবে না এটা মনে করার কোনো কারণ নাই। আপনারা হতাশ হবেন না, নিরাশ হবেন না। আপাতত সাবধানে থাকেন, আন্দোলন সংগ্রাম সামনে আসছে।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা বাকশালে বিশ্বাস করি না, যে আর কাউকে রাজনীতি করতে দেবো না। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, আমরাও রাজনীতি করবো আপনিও করবেন। সমান সুযোগ থাকবে সবার। জনগণের কাছে আমরা যাবো, আপনিও যাবেন। কিন্তু আপনি (প্রধানমন্ত্রী) আমাদের রাজনীতিই করতে দিতে রাজী না। আমাদের নেত্রীকে জেলে রাখবেন, নেতাকে বিদেশে থাকতে বাধ্য করবেন এবং মিটিং এর অনুমতি দিবেন প্রেসক্লাবে যেনো পুলিশ দিয়ে নেতা-কর্মীদের আসা যাওয়ার পথে গ্রেফতার করতে পারেন। এটা ভালো রাজনীতি না, এটা বন্ধ করুন।
তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, দেশের মানুষ গত প্রায় ১০ বছরে যেভাবে নির্যাতিত, অত্যাচারিত, বঞ্চিত হয়েছে তাতে তাদের মধ্যে একটা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিরাট পরিমাণের বারুদের স্তুপ কারো কোনো ক্ষতি করতে পারে না, যে পর্যন্ত না তাতে আগুনের স্ফূলিঙ্গ নিক্ষেপ করা হয়। আজকে বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের অন্তরে বারুদের স্তুপ জমেছে, বিস্ফোরিত হওয়ার অপেক্ষায়। সেটা কখন কিভাবে বিস্ফোরিত হবে বা করা যাবে এটা সময়ই বলে দিবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।