পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720085910](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে একজন নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সরকারের অধীণে নির্বাচন না হলে তা হবে পূর্বের নির্বাচনের মত তামাশা। তফসিল ঘোষণার পূর্বে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। নিবন্ধিত সকল দলের মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। গতকাল দুপুরে পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই একথা বলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিরাজমান। প্রধান দুটি রাজনৈতিক জোটের যুদ্ধাংদেহি মনোভাব দেশের সর্বত্র এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। সরকারের ক্ষমতার মেয়াদ শেষে আগামী জাতীয় নির্বাচন কিভাবে হবে, তা এখনো পরিষ্কার হয়নি। পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ করায় এই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও সঙ্কটের সৃষ্টি হয়েছে।
দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিগণ সঙ্কট উত্তরণে সরকারী দলের প্রতি বার বার আহ্বান জানিয়ে আসলেও, তারা যথাসময়ে সঙ্কট সমাধানে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। ফলে ক্ষমতার শেষ প্রান্তে এসে সঙ্কট আরো ঘনিভূত হচ্ছে। এতে জনগণ বিস্ফোরণম্মুখ হয়ে উঠছে। পীর সাহেব চরমোনাই ক্ষমতাসীন এবং বিরোধী সকল রাজনৈতিক পক্ষকে দলীয় সংকীর্ণতার উর্ধ্বে উঠে সমঝোতা, সহনশীলতা ও উদারতার মধ্য দিয়ে দেশ ও জনগণের স্বার্থে বর্তমান সঙ্কট সমাধানে শান্তিপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন ও মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাও. লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, ছাত্রনেতা শেখ সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পীর সাহেব বলেন, নির্বাচন পদ্ধতি বর্তমান সঙ্কটের চেয়ে বড় সংকট হলো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। এ সংকটের সমাধান না করে নির্বাচন সুষ্ঠু হলেও জনগণের ভাগ্যের কোন পরির্বতন হবে না। সংবাদ সম্মেলনে ৪০ লাখ ভারতীয় নাগরিককে (মুসলমান) বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়ার ঘোষণার তীব্র প্রতিবাদ করা হয় এবং সরকারকে এ বিষয়ে কঠিন প্রতিবাদ করার দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দুর্নীতি, দু:শাসন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে ৫ অক্টোবর শুক্রবার বাদ জুমা ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ এর কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে একজন নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সরকারের অধীণে নির্বাচন না হলে তা হবে পূর্বের নির্বাচনের মত তামাশা। তফসিল ঘোষণার পূর্বে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। নিবন্ধিত সকল দলের মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। গতকাল দুপুরে পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই একথা বলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিরাজমান। প্রধান দুটি রাজনৈতিক জোটের যুদ্ধাংদেহি মনোভাব দেশের সর্বত্র এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। সরকারের ক্ষমতার মেয়াদ শেষে আগামী জাতীয় নির্বাচন কিভাবে হবে, তা এখনো পরিষ্কার হয়নি। পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ করায় এই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও সঙ্কটের সৃষ্টি হয়েছে।
দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিগণ সঙ্কট উত্তরণে সরকারী দলের প্রতি বার বার আহ্বান জানিয়ে আসলেও, তারা যথাসময়ে সঙ্কট সমাধানে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। ফলে ক্ষমতার শেষ প্রান্তে এসে সঙ্কট আরো ঘনিভূত হচ্ছে। এতে জনগণ বিস্ফোরণম্মুখ হয়ে উঠছে। পীর সাহেব চরমোনাই ক্ষমতাসীন এবং বিরোধী সকল রাজনৈতিক পক্ষকে দলীয় সংকীর্ণতার উর্ধ্বে উঠে সমঝোতা, সহনশীলতা ও উদারতার মধ্য দিয়ে দেশ ও জনগণের স্বার্থে বর্তমান সঙ্কট সমাধানে শান্তিপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন ও মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, কেএম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাও. লোকমান হোসাইন জাফরী, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, ছাত্রনেতা শেখ সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পীর সাহেব বলেন, নির্বাচন পদ্ধতি বর্তমান সঙ্কটের চেয়ে বড় সংকট হলো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। এ সংকটের সমাধান না করে নির্বাচন সুষ্ঠু হলেও জনগণের ভাগ্যের কোন পরির্বতন হবে না। সংবাদ সম্মেলনে ৪০ লাখ ভারতীয় নাগরিককে (মুসলমান) বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়ার ঘোষণার তীব্র প্রতিবাদ করা হয় এবং সরকারকে এ বিষয়ে কঠিন প্রতিবাদ করার দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দুর্নীতি, দু:শাসন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে ৫ অক্টোবর শুক্রবার বাদ জুমা ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ এর কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।