পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন ডাকা হয়েছে তা নিয়ে তড়িঘড়ি করে কোন মন্তব্যও করতে চান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ বিশ্বের আন্তঃরাষ্ট্রিক সর্বোচ্চ একটি ফোরাম। রোহিঙ্গা ইস্যুতে তারা আমাদের পাশে এসে দাড়িয়েছে। তাই জাতিসংঘ কেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ডেকেছে এ বিষয়ে অহেতুক মন্তব্য করা ঠিক হবে না।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় সড়ক ভবন নির্মানের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, কোন দেশে সংকট থাকলে তা নিরসনের জন্য জাতিসংঘ তাদের একজন দূত পাঠায়। তিনি ওই সংকট নিরসনের জন্য প্রচেষ্ঠা চালান। বর্তমানে দেশে কোন সংকট না থাকায় তারা কোন দূত পাঠায়নি।
কাদের বলেন, কিন্তু এরপরও বিএনপির নেতারা এত নালিশ শুরু করেছে যে জাতিসংঘও বিরক্ত হয়ে তাদের নালিশ শুনার জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে তারা তলব করেছে। অবশ্য আমাদের এ নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই। বিএনপি পুরোপুরি একটি নালিশ পার্টি মন্তব্য করে সেতুমন্ত্রী বলেন, তারা যে একটি নালিশ পার্টি তারা তা বারবার প্রমাণ করেছে। জাতিসংঘে গিয়েও তারা তারই পুনরাবৃত্তি করবে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করবে কি না তা আমরা জানি না। তারা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চাইতে পারে। আমরাও সে ধরনের নির্বাচনই চাই।
কাদের বলেন, আমরা সংবিধানের বাইরে কারো চাপের কাছে নতি স্বীকার করব না। সংবিধান অনুযায়ী দেশের নির্বাচন হবে। নির্বাচন চলাকালে নির্বাচন কমিশন (ইসি)কে স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনে সরকার প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে মাত্র।
বিএনপির আন্দোলনের ডাকের বিষয়ে জানতে চাইলে কাদের বলেন, তারা এমন আন্দোলন করবে যাতে নৌকা ভেসে চলে যায়। নৌকা তো ভেসেই আছে। এটা তো ডুবন্ত সাবমেরিন নয়, যে ডুবে আছে ভেসে যাবে। নৌকা ভাসতে ভাসতে আগামী বিজয়ের মাসে বিজয়ের পতাকা নিয়ে ভিড়বে।
ভারতের আসামের নাগরিক পঞ্জী বহির্ভুত অধিবাসীদের বিতাড়নের বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা (ভারত) এখনও এ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করেনি। পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বিষয়টি দেখা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।