পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতারের ছয় দিন পর জামিন পেলেন যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী। গতকাল মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম মাজহারুল হক ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় তাকে জামিনের আদেশ দেন। তার পক্ষে জামিন শুনানি করেন এডভোকেট জ্যোর্তিময় বড়ুয়া, রিপন কুমার বড়ুয়া, জায়েদুর রহমানসহ প্রমুখ। গত ৮ সেপ্টেম্বর চাঁদাবাজির মামলায় মোজাম্মেল হক চৌধুরীর রিমান্ড ও জামিনের আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। ৫ সেপ্টেম্বর বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় এলাকার বাসা থেকে মোজাম্মেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তাকে মিরপুর মডেল থানায় দুলাল নামের এক ব্যক্তির দায়ের করা চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। গত ৪ সেপ্টেম্বর মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিরপুর মডেল থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় বলা হয়েছে, মোজাম্মেল হক মিরপুর রোড শ্রমিক কমিটির কাছ থেকে মাসে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। টাকা না দিলে বাদী ও সংগঠনের বিরুদ্ধে পত্র-পত্রিকাসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াতে খারাপ প্রতিবেদন প্রকাশ করাসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখান। অবশ্য মোজাম্মেলকে গ্রেফতারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যম দুলালের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, যাত্রী কল্যাণ সমিতির নেতাকে তিনি চেনেন না। দুই শ্রমিকনেতা টাইপ করা একটি কাগজ নিয়ে এসেছেন, তিনি তাতে সই করেছেন মাত্র। চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার মোজাম্মেলকে পরে অন্য মামলায় গ্রেফতারের আবেদন করে পুলিশ। ১০ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানার বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় মোজাম্মেল হককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত ১৩ সেপ্টেম্বর সেই মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে শুনানির দিন ধার্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।