পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজনৈতিক কারণে মহাসড়কগুলোতে ভটভটি, নসিমন বন্ধ করা যাচ্ছে না। এছাড়া ইজিবাইক কারখানা আছে কয়েকশো, তার উৎসমুখও বন্ধ করতে পারিনি। মাঝে মাঝে অসহায় বোধ করি এ রকম কেন হয়।
গতকাল সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানোর বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, এতদিন রাস্তায় দুই-চারশো প্রতিদিন খুন হতো। এখন ২২টি সড়কে পুরোপুরি সাকসেসফুল (বন্ধ) হয়েছে। কোথাও নাইনটি, কোথাও এইটটি, কোথাও সেভেনটি, কোথাও সিক্সটি পার্সেন্ট এভাবে এগুলো সরানো হয়েছে। সম্পূর্ণ সরানো যেত যদি আমরা জনপ্রতিনিধিরা, আমাদের দেশের অনেক পলিটিশিয়ান এগুলোর পেছনে আছেন। তারা পেছন থেকে মদদ দেন।
আক্ষেপ প্রকাশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি মাঝে মাঝে বলি আমাদের পলিটিক্সটা যদি ঠিক হতো তাহলে বাংলাদেশের সব ঠিক হতো। এখানে আমাদের মূল সমস্যা। গত বছর পর্যন্ত মোটরসাইকেলে একজন হেলমেট ব্যবহার করতো, আরেকজন করে না। ঢাকা সিটিতে পরিবর্তন হয়েছে, উল্টোপথে চলাচল অনেক ইমপ্রুভ করেছে।
তিনি আরো বলেন, কিন্তু আপনি যখন দেখবেন এক্সসেপশন, তিনজনই হেলমেট নাই। এরা পলিটিশিয়ান, এরা রাজনীতির লোক, দে ডু নট কেয়ার, তারা কেয়ার করে না। আমি এজন্যই বলি আমরা পলিটিক্সটা, শৃঙ্খলা ফেরাতে পারি তাহলে সব জায়গায় শৃঙ্খলাটা ইজি হয়ে যাবে।ওবায়দুল কাদের বলেন, এই প্রবণতাটা বন্ধ করার চেষ্টা করছি, এখনও করে যাচ্ছি। আমি কিন্তু হাল ছাড়িনি। শেষ পর্যন্ত, যতক্ষণ আমার হাতে দায়িত্ব। চেষ্টা করলে হবে না এটা মনে করি না। ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে ডিভাইডার দিয়ে কি হবে! উল্টা দিকে গ্যাপ থাকলে মা তার বাচ্চা নিয়ে লাফ দেয়। কেউ কথা শুনে না। ঢাকা সিটিতে কেউ নিয়ম-কানুন মানে না। রেকলেস চালকের সাথে রেকলেস পথচারীরাও দায়ী, বর্ষাকালে জলজট, জনজট ও যানজট লেগে যায়। আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন না হলে মেট্রোরেল পদ্মাসেতু এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে করে লাভ হবে না।
তিনি বলেন, দুর্ঘটনা কমিয়ে এনে সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি, হাল ছাড়িনি।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।