Inqilab Logo

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

দ্য জাঙ্গল বুক

প্রকাশের সময় : ২২ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

রাডইয়ার্ড কিপলিংয়ের কালজয়ী কাহিনী অবলম্বনে এনিমেটেড এবং লাইভ অ্যাকশন চলচ্চিত্র ‘দ্য জাঙ্গল বুক’। ‘কাউবয়েজ অ্যান্ড এলিয়েন্স’ (২০১১) চলচ্চিত্রের জন্য খ্যাত জন ফ্যাভরো চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন। ‘শেফ’ (২০১৪), ‘আয়রন ম্যান টু’ (২০১০), ‘আয়রন ম্যান’ (২০০৮), ‘যাথুরা’ (২০০৫), ‘এল্ফ’ (২০০৩) এবং ‘মেইড’ (২০০১) অন্য কয়েকটি চলচ্চিত্র।
মোগলি (নীল সেঠি) বুঝবার পর থেকে জানে জঙ্গলই তার বাড়ি। এই জঙ্গলে তাকে বড় করেছে রাকশা (ভয়েস : লুপিতা নিয়ঙ’ও); আর একেবারে ছোট থেকে তার সঙ্গী-সাথি হলো রাকশার ছানারা আর বাঘিরা (ভয়েস : বেন কিংসলি) নামের এক কালো চিতাবাঘ। তার আরেক বন্ধু হলো ভালুক বালু (বিল মারি)। বনের অনেকেই তার পরিচিত, তবে সবার উদ্দেশ্য যে সরল তা নয়। কা (ভয়েস : স্কারলেট জোহানসন) নামের অজগরটি মানুষ-ছানাটিকে সময়ে অসময়ে সম্মোহিত করার চেষ্টা চালায়। আর বানরদের রাজা কিং লুই’র (ভয়েস : ক্রিস্টোফার ওয়াল্কেন) উদ্দেশ্য মানুষের লাল ফুল বা আগুনের রহস্য জানা। কিন্তু সব কিছু ছাপিয়ে মোগলির জঙ্গলে থাকা বিপজ্জনক হয়ে ওঠে যখন বাঘ শেরে খানের (ভয়েস : ইড্রিস এলবা) তাকে জঙ্গলে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। মানুষদের দ্বারা আহত হবার কারণেই মোগলির প্রতি তার এই বিদ্বেষ। শেরে খান মোগলিকে অনুসরণ করতে থাকে। রাকশা, বাঘিরা আর বালু তার সঙ্গে কোনোভাবেই পেরে উঠতে পারছে না। শেষ পর্যন্ত মোগলির অভিভাবক আর বন্ধুরা তাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার সিদ্ধান্ত নেয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দ্য জাঙ্গল বুক

২২ এপ্রিল, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ