পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিকে বর্জ্যমুক্ত ঘোষণা করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। গতকাল মঙ্গলবার থেকে ধানমন্ডি এলাকা বর্জ্যমুক্ত এলাকা হিসেবে গণ্য করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর কলাবাগান মাঠ সংলগ্ন স্থানে নবনির্মিত পাঁচটি এসটিএস উদ্বোধনকালে মেয়র সাঈদ খোকন ধানমন্ডি এলাকাকে বর্জ্যমুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেন। এজন্য তিনি এলাকার নাগরিকদের সচেতনতাও কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, কলামিস্ট আবুল মকসুদ, স্থপতি ইকবাল হাবিব, ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলালসহ কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং মহানগর আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
মেয়র বলেন, এই এসটিএসগুলি উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে পুরো ধানমন্ডি ও কলাবাগান এলাকায় রাস্তার উপর বর্জ্যবাহী কন্টেইনার বা ময়লা-আবর্জনা দেখা যাবে না। অর্থনীতিতে বাংলাদেশের ঈর্ষণীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন যেন ব্যাহত হয়, যেন বিদেশি বিনিয়োগ না আসে তাই উদ্দেশ্যমূলকভাবে নানা ধরনের বিভ্রান্তিকর নেতিবাচক রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।
ফজলে নূর তাপস ধানমন্ডি এলাকায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নে এ উদ্যোগ নেওয়ায় মেয়রসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে সকাল-সন্ধ্যা দুবার এ এলাকার বর্জ্য অপসারণের আহ্বান জানান।
কলামিস্ট আবুল মকসুদ বলেন, নবনির্মিত পরিবেশবান্ধব এসটিএসগুলো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এবার ডিএসসিসির কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজে সম্পৃক্ত হয়ে দেখেছি এটি অত্যন্ত জটিল ও কষ্টকর কাজ।
তিনি সিটি কর্পোরেশনের পাশাপাশি নাগরিকদের বর্জ্যমুক্ত নগরী গড়তে ভূমিকা রাখতে হবে উল্লেখ করে বলেন, অন্যথায় সিটি কর্পোরেশনের একার পক্ষে এটি নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।