পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও ঘটনাস্থলে কর্মরত সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চেয়ে হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশে কর্মরত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর প্রতিনিধিরা। গতকাল হাইকমিশনারদের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতির মাধ্যমে এ আহ্বান জানানো হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে ঘিরে সৃষ্ট সহিংসতার নিন্দা জানিয়ে বলা হয়েছে, গত কয়েকদিনে ঢাকার রাস্তায় যে সহিংসতার ঘটনা আমরা দেখেছি, বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও যুবকদের উপর হামলাকে কেন্দ্র করে অপর গ্রুপের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার বিষয়টি আমাদের উদ্বেগের প্রধান কারণ। আমরা আশা করি, শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর সম্মান প্রদর্শন করে উভয় পক্ষই শাস্ত থাকবে। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সাংবাদিককদের উপর বেআইনী হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে অপরাধীদের আইনের আওতাধীন করতে হবে।
স্কুলের শিশুরা বাংলাদেশের সড়কে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ব্যাপারে হতাশা প্রকাশ করেছে। সরকারের এই আন্দোলনের স্বীকৃতি একটি স্বাগত পদক্ষেপ। আমরা আশা করি, এই সমস্যা মোকাবেলায় অনতিবিলম্বে সরকারের আরো পদক্ষেপ প্রত্যাশা করি। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন বৃটিশ হাইকামিশনার অ্যালিসন বেøক, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত মাইকেল হ্যামনিতি উইথান, স্পেনের রাষ্ট্রদূত আলভারো দে সালাস হিমেনে দি আসকারাতে, ফ্রান্স দূতাবাসের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স জ্যঁ-পিয়ারে পঁশে, ইটালি দূতাবাসের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স জুজেপ্পে সেমেনসা, জার্মান দূতাবাসের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স মিশায়েল শুলথাস, সুইডেন দূতাবাসের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স আন্দের্স ওরস্ট্রম, নেদারল্যান্ডসের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ইয়েরোন স্টেগস এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশনের শার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স কন্সটানটিনোস ভারডাকিস। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।