পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
আসন্ন কোরবানিতে প্রায় ২০ কোটি বর্গফুট চামড়া সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর চলতি বছরে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৩৩ কোটি বর্গফুট চামড়া সংগ্রহ হবে। কাঁচা চামড়ার ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিএইচএসএমএ) সূত্রমতে এই তথ্য পাওয়া গেছে। তবে কাঁচা চামড়ার গুণগত মান ধরে রাখা ও খরচ ব্যবস্থাপনার জন্য লবণের দাম বৃদ্ধি না করা ও সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণের দাবি জানিয়েছেন তারা। দেশে গরু, মহিষ, খাসি, ছাগল ও ভেড়া থেকে ২০১৭ সালে ৩১ কোটি ৫০ লাখ বর্গফুট চামড়া পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৯ কোটি বর্গফুট পাওয়া গেছে কোরবানির মৌসুমে। এবার গত বছর থেকে ৫-৭ শতাংশ বেশি চামড়া সংগ্রহ করা হবে। এ ছাড়া ২০১৬ সালে ৩০ কোটি বর্গফুট চামড়া পাওয়া গেছে। ২০১৫ সালে চামড়া পাওয়া গেছে ২৮ কোটি ৫০ লাখ বর্গফুট। এদিকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানিযোগ্য গবাদিপশু রয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখ। এর মধ্যে গরু-মহিষ ৪৪ লাখ ৫৭ হাজার এবং ছাগল-ভেড়া ৭১ লাখ। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৪ লাখ ২২ হাজার। দেশে উৎপাদিত চামড়ার ৬০ শতাংশই পাওয়া যায় কোরবানির সময়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাবে, বিশ্বে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার এখন ২১৫ বিলিয়ন ডলারের, যেখানে বাংলাদেশের অংশীদারত্ব মাত্র শতকরা ০.৫ ভাগ। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন বলেন, আমরা এখন চামড়া সংগ্রহের প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাকি সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলাপ করে চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, প্রতিবছর কোরবানির আগেই লবণের দাম অজানা কারণে বৃদ্ধি পায়। এদিকে সরকার যেন সচেষ্ট থাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।