পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হয়ে উঠছে অপরাধীদের অভয়ারণ্য। প্রতিদিনই পাল্লাদিয়ে বাড়ছে অপরাধ। বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডে এপর্যন্ত খুন হয়েছে ১০ জন আর আহত হয়েছে শতাধিক। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় রোহিঙ্গারা জানান, আধিপত্য বিস্তার ও অপকর্মকে কেন্দ্র করে উখিয়ার ২০টি ক্যাম্পে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি চালাচ্ছে কিছু রোহিঙ্গা। লেগেই আছে ধর্ষণ, হত্যা ও মারামারি। এসব ঘটনায় রোহিঙ্গা নেতা আরিফুল্লাহসহ এ পর্যন্ত প্রায় ১০ জন খুন হয়েছেন। আতঙ্কে রয়েছে রোহিঙ্গারা।এবার ক্যাম্পে খুন হয়েছেন এক রোহিঙ্গা নারীর স্বামী। কক্সবাজারের উখিয়ায় মধুরছড়া ক্যাম্পে গত রোববার ভোররাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মো. আলম ওরফে পেঠান (২৫) মধুরছরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অধিবাসী নুরুল আলমের ছেলে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে প্রেমিকসহ দুই রোহিঙ্গা যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতাররা হলেন, মধুরছড়া ক্যাম্প এলাকার আহসান শরিফের ছেলে এনামুল হক (২০) ও আব্দুর রহমানের ছেলে মো. ইদ্রিস (১৮)। গত রোববার বিকেলে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে হত্যার দায় স্বীকার করে তারা জানান, ঘরে ঢুকে তাকে গলাটিপে হত্যা করা হয়।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহত পেঠানের স্ত্রীর সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল গ্রেফতার এনামুল হকের। কিন্তু তাকে রেখে পেঠানকে বিয়ে করেন প্রেমিকা। এটি সহজভাবে নেননি প্রেমিক এনামুল। সুযোগের অপেক্ষায় থেকে রোববার ভোররাতে তাদের ঘরে ঢুকে পেঠানকে গলাটিপে হত্যা করে এনামুল ও তার সহযোগী ইদ্রিস। দুপুরে হত্যার বিষয়টি প্রকাশ পায়। আর বিকেলেই পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে। এ সময় হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে এনাম ও ইদ্রিসকে ধরা হয়। ওসি বলেন, এ ব্যাপারে একটি হত্যা মামলার পর তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। সেখানে তারা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।