পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর বাকলিয়ায় নিজ বাসায় স্কুলছাত্রী ইনহাস বিনতে নাছিরকে গলা কেটে হত্যার ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। গতকাল (শুক্রবার) পর্যন্ত হত্যাকাÐের তিনদিন পার হলেও চিহ্নিত করা যায়নি খুনি চক্রের সদস্যদের। এই ঘটনা ডাকাতি, না পরিকল্পিত খুন তাও নিশ্চিত নয় পুলিশ। আলোচিত এই মামলার তদন্ত তদারকির সাথে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা- কোনো পেশাদার খুনী এ কাজ করতে পারে। এ ছাড়া, এ ঘটনার পেছনে পরিবারিক বিরোধ জড়িয়ে থাকার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। এই দু’টি বিষয়কে মাথায় রেখেই তদন্ত চলছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেভাজন হিসাবে ইনহাসদের প্রতিবেশি রেজাউল করিম রাজু নামে এক শিক্ষানবীশ আইনজীবীকে আটক করা হয়েছে। রাজু নগরীর বাকলিয়া থানার সৈয়দ শাহ রোডের ল্যান্ডমার্ক আবাসিক এলাকার লায়লা ভবনের সামনের ভবনে থাকেন। লায়লা ভবনের ৫ম তলার বাসায় বুধবার সকালে কিশোরী ইনহাসকে গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান রাজু। লায়লা ভবনে ইনহাসের তিন চাচার বাসা। মা ছাড়াও তাদের এত স্বজন থাকতে প্রতিবেশী রাজু একাই কেন তাকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটেন তা নিয়ে শুরুতেই খটকা লাগে পুলিশের। আর তাই প্রথমে তাকে দিয়েই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হলো।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) বাকলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন রাজুকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করে গতকাল দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, তাকে সন্দেহভাজন হিসাবে আটক করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তার ব্যাপারে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, এসব তথ্য যাছাই বাছাই করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে ইনহাস বিনতে নাছির হত্যা মামলার তদন্তে কিছু অগ্রগতি আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তদন্তের এ পর্যায়ে এসব বিষয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না। তিনি আশাবাদি খুব শিগগির রহস্যের জট খুলবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।