পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন ‘সম্ভব না’ -এটা প্রমাণ করতেই রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বিএনপি।
শুক্রবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, গাজীপুরে কোনো নির্বাচন হয় নাই। এখন প্রশ্ন: তারপরও আপনারা কেনো তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহন করছেন? এর জাবাবে তিনি বলেন, আমরা দলীয় সরকারের অধীনে যে নির্বাচন নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু হয় না- সেটা আমরা জাতির কাছে প্রমাণিত করতে পারবো এবং এটা প্রমাণিত করার জন্যই এই তিনটি সিটি নির্বাচনে আমরা অংশ গ্রহণ করছি।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মওদুদ আহমদ বলেন, এই নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা আগেও বলেছি এটা একটা তল্পিবাহক, একটা আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানকে সংবিধানে যে অধিকার ও ক্ষমতা দেয়া হয়েছে এই ক্ষমতা, শক্তি বা সাহস বর্তমান কমিশনের নেই। যার জন্য এই নির্বাচন কমিশন রাখা না রাখা, থাকা না থাকা একই ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কমিশন আগামী সাধারণ নির্বাচনের আগে অবশ্যই পুনর্গঠন করতে হবে। একে দিয়ে কোনো স্বাধীন, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভবপর নয় সেটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) এর উদ্যোগে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এই আলোচনা সভা হয়। অনুষ্ঠানে জিসাস কর্তৃক কারাবন্দি খালেদা জিয়ার ওপর লেখা গানের একটি সিডি এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি আবুল হাশেম রানার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল আজীম, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট দীপেন দেওয়ান, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনির খান, সহ প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
গাজীপুরের নির্বাচন প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনসমুহের তথ্য তুলে ধরে মওদুদ আহমদ বলেন, প্রতিটি দায়িত্বশীল সংবাদপত্র ও অনলাইন যদি পড়েন দেখবেন সেখানে (গাজীপুর) কোনো নির্বাচন হয় নি। আমি নাম বলব না আজকে সকালেই এই গাড়িতে উঠার সময়ে। আমি যেখানে এখন থাকি। আমি তো এখন গৃহহীন একটা ছোট (গুলশান) জায়গায় থাকি। সেখানে ওই বিল্ডিংয়ে একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার থাকেন। নাম বলব না কারণ আমি তাকে বিব্রত করতে চাই না। আমি গাড়িতে উঠার সময় উনি বললেন, গাজীপুরে এটা কী হলো? কেনো কি হয়েছে। গাজীপুরে তো কোনো নির্বাচন হয় নাই। এভাবে কিভাবে নির্বাচন হবে, কিভাবে দেশ চলবে, কীভাবে গণতন্ত্র ফিরে আসবে? এটার তার ছিলো উদ্বেগ। আইনী প্রক্রিয়ার বাইরে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির একটাই পথ সেটা হলো রাজপথ। সেজন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান মওদুদ আহমদ।
আগামী নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন ‘সম্ভব না’ -এটা প্রমাণ করতেই রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বিএনপি।
শুক্রবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, গাজীপুরে কোনো নির্বাচন হয় নাই। এখন প্রশ্ন: তারপরও আপনারা কেনো তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহন করছেন? এর জাবাবে তিনি বলেন, আমরা দলীয় সরকারের অধীনে যে নির্বাচন নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু হয় না- সেটা আমরা জাতির কাছে প্রমাণিত করতে পারবো এবং এটা প্রমাণিত করার জন্যই এই তিনটি সিটি নির্বাচনে আমরা অংশ গ্রহণ করছি।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মওদুদ আহমদ বলেন, এই নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা আগেও বলেছি এটা একটা তল্পিবাহক, একটা আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানকে সংবিধানে যে অধিকার ও ক্ষমতা দেয়া হয়েছে এই ক্ষমতা, শক্তি বা সাহস বর্তমান কমিশনের নেই। যার জন্য এই নির্বাচন কমিশন রাখা না রাখা, থাকা না থাকা একই ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কমিশন আগামী সাধারণ নির্বাচনের আগে অবশ্যই পুনর্গঠন করতে হবে। একে দিয়ে কোনো স্বাধীন, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভবপর নয় সেটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) এর উদ্যোগে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এই আলোচনা সভা হয়। অনুষ্ঠানে জিসাস কর্তৃক কারাবন্দি খালেদা জিয়ার ওপর লেখা গানের একটি সিডি এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি আবুল হাশেম রানার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল আজীম, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট দীপেন দেওয়ান, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনির খান, সহ প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
গাজীপুরের নির্বাচন প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনসমুহের তথ্য তুলে ধরে মওদুদ আহমদ বলেন, প্রতিটি দায়িত্বশীল সংবাদপত্র ও অনলাইন যদি পড়েন দেখবেন সেখানে (গাজীপুর) কোনো নির্বাচন হয় নি। আমি নাম বলব না আজকে সকালেই এই গাড়িতে উঠার সময়ে। আমি যেখানে এখন থাকি। আমি তো এখন গৃহহীন একটা ছোট (গুলশান) জায়গায় থাকি। সেখানে ওই বিল্ডিংয়ে একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার থাকেন। নাম বলব না কারণ আমি তাকে বিব্রত করতে চাই না। আমি গাড়িতে উঠার সময় উনি বললেন, গাজীপুরে এটা কী হলো? কেনো কি হয়েছে। গাজীপুরে তো কোনো নির্বাচন হয় নাই। এভাবে কিভাবে নির্বাচন হবে, কিভাবে দেশ চলবে, কীভাবে গণতন্ত্র ফিরে আসবে? এটার তার ছিলো উদ্বেগ। আইনী প্রক্রিয়ার বাইরে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির একটাই পথ সেটা হলো রাজপথ। সেজন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান মওদুদ আহমদ।
কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে -মওদুদ আহমদ
আগামী নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন ‘সম্ভব না’ -এটা প্রমাণ করতেই রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বিএনপি।
শুক্রবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, গাজীপুরে কোনো নির্বাচন হয় নাই। এখন প্রশ্ন: তারপরও আপনারা কেনো তিনটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহন করছেন? এর জাবাবে তিনি বলেন, আমরা দলীয় সরকারের অধীনে যে নির্বাচন নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু হয় না- সেটা আমরা জাতির কাছে প্রমাণিত করতে পারবো এবং এটা প্রমাণিত করার জন্যই এই তিনটি সিটি নির্বাচনে আমরা অংশ গ্রহণ করছি।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মওদুদ আহমদ বলেন, এই নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা আগেও বলেছি এটা একটা তল্পিবাহক, একটা আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানকে সংবিধানে যে অধিকার ও ক্ষমতা দেয়া হয়েছে এই ক্ষমতা, শক্তি বা সাহস বর্তমান কমিশনের নেই। যার জন্য এই নির্বাচন কমিশন রাখা না রাখা, থাকা না থাকা একই ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কমিশন আগামী সাধারণ নির্বাচনের আগে অবশ্যই পুনর্গঠন করতে হবে। একে দিয়ে কোনো স্বাধীন, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভবপর নয় সেটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) এর উদ্যোগে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এই আলোচনা সভা হয়। অনুষ্ঠানে জিসাস কর্তৃক কারাবন্দি খালেদা জিয়ার ওপর লেখা গানের একটি সিডি এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি আবুল হাশেম রানার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল আজীম, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট দীপেন দেওয়ান, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনির খান, সহ প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
গাজীপুরের নির্বাচন প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনসমুহের তথ্য তুলে ধরে মওদুদ আহমদ বলেন, প্রতিটি দায়িত্বশীল সংবাদপত্র ও অনলাইন যদি পড়েন দেখবেন সেখানে (গাজীপুর) কোনো নির্বাচন হয় নি। আমি নাম বলব না আজকে সকালেই এই গাড়িতে উঠার সময়ে। আমি যেখানে এখন থাকি। আমি তো এখন গৃহহীন একটা ছোট (গুলশান) জায়গায় থাকি। সেখানে ওই বিল্ডিংয়ে একজন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার থাকেন। নাম বলব না কারণ আমি তাকে বিব্রত করতে চাই না। আমি গাড়িতে উঠার সময় উনি বললেন, গাজীপুরে এটা কী হলো? কেনো কি হয়েছে। গাজীপুরে তো কোনো নির্বাচন হয় নাই। এভাবে কিভাবে নির্বাচন হবে, কিভাবে দেশ চলবে, কীভাবে গণতন্ত্র ফিরে আসবে? এটার তার ছিলো উদ্বেগ। আইনী প্রক্রিয়ার বাইরে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির একটাই পথ সেটা হলো রাজপথ। সেজন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানান মওদুদ আহমদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।