রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফলদ বৃক্ষসহ বিভিন্ন প্রজাতির কমপক্ষে ৩০টি গাছ কেটে ফেলার ঘটনায় গ্রামজুড়ে সাধারন মানুষের মধ্যে তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে। তবে গাছ কাটাকে কেন্দ্রকরে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে দোষারোপ করে ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগ দাখিল করেছে।
জানা যায়, বুধবার রাতের আঁধারে কে বা কারা চরফতে বাহাদুরপুর গ্রামে শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের গাছ কেটে সাবাড় করে দেয়। এঘটনায় গ্রামবাসী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাথে বাড়ি ফরিদ মৃধাকে দোষারোপ করে। আর এনিয়ে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত ইউএনও’র কাছে একটি অভিযোগও দাখিল করে শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আঃ মান্নান বেপারী। কিন্তু বিষয়টি তৃতীয় পক্ষ ঘটিয়ে প্রতিবেশী ফরিদ মৃধাকে ফাঁসানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে পাল্টা অভিযোগ করে ফরিদ মৃধা।
এ ব্যাপারে মুক্তিযোদ্ধা আঃ মান্নান বেপারী, সিরাজুল হক মাস্টার, কাঞ্চন বেপারী, স্বপন খা, আনোয়ার সরদার সহ ১০/১২জন গ্রামবাসী অভিযোগ করে বলেন ‘স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা নিয়ে ফরিদ মৃধার সাথে বিবাদ থাকায় তিনি ও তার ছেলে রাব্বি মৃধা রাতের আঁধারে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাছ কেটে ফেলেছে।
কিন্তু উক্ত অভিযোগ অস্বীকার করে ফরিদ মৃধা বলেন ‘ আমার জমির বুঝ পেতে আমি ন্যায় বিচার পেতে কোর্টে মামলা দায়ের করেছি। সেই সূত্র ধরে আমি ও আমার পরিবারকে ফাঁসানোর জন্য রাতের আাঁধারে তৃতীয় পক্ষ গাছ কেটে আমাদের দোষারোপ করছে। আমরা তদন্ত সাপেক্ষে মূল ঘটনা উদ্ঘাটনের দাবি জানাচ্ছি। তবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সীমানা প্রাচির নির্মানের কাজ চলায় কিছু গাছ সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের লোকেরাও কেটেছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।