চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও বৃহত্তম চন্দ্রঘোনায় সাংবাদিকতায় ৮০ দশকে মো: আজিজুল হকচৌধুরী ,আব্দুর রাজ্জাক বাবুল , ইয়াহিয়া খান ও সাম্প্রতিক সময়ে ডাক্তার আহমদ নবী এ চারজন ব্যাক্তি স্থানীয়ভাবে সংবাদকর্মী হিসাবে অবদান স্বরূপ স্বাক্ষর রেখেছিলেন। বর্তমানে এইসব সংবাদকর্মীরা গুরুতর অসুস্থ হয়ে তাদের নিজ বাড়ীতে মানবতার জীবন যাপন করছে। এদের সবার বাড়ী উপজেলার চন্দ্রঘোনায় একজনের বাড়ি বিদুৎ অফিসে। চার জনের মধ্যে আজিজুল হক চেীধুরী ৭০ দশকে রাঙ্গুনিয়া ডিগ্রী কলেজে ছাত্র নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি ৭০ এর দিকে এলাকা ভিত্তিক সাংবাদিকতাপেশায়যোগদান করেন এবং তৎসময়ে বহুল প্রকাশিত দৈনিক খবর পত্রিকাসহ বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক পত্রিকায় প্রায় ২৫ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন। একজন স্থানীয় প্রবীণ সংবাদকর্মী জানান, তার পেশাগত কাজে ছিল সচ্ছাতা , ষ্পষ্টবাদী, সতাতা, সাংগঠনিক । জানা যায়, ২৫ বছর সাংবাদিকতা কর্মরত থাকা অবস্থায় এই পেশার নের্তৃত্ব থাকলেও সেকালে কোন সময় সংবাদকর্মীদের নাম ভাঙ্গিয়ে কোন রকমের কেলেংকারির অভিযোগ নেই। এ পেশার পাশাপাশি তিনি চন্দ্রঘোনায় বিভিন্ন সময়ে শাসক রাজনৈতিকনেতৃত্ব ছিলেন। ইউনিয়নে একাধিকবার ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে তিনি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন কারনে নির্বাচিত হয়নি। তার মরহুম পিতা একজন কর্ণফুলী পেপার মিলের প্রতাপশালী শ্রমিক নেতা ছিলেন। তৎসময়ের এই পরোপকারী ব্যাক্তিটি পর্যাপ্ত অর্থ না থাকায় পরিবার উন্নত চিকিৎসা করা সম্ভবপর হচ্ছে না । তার পরিবার সাথে কথা বললে জানান, তিনি শাসকদল করতেন এবং এইদলটি বর্তমানে ক্ষমতায় চলমান আছেন দলের উপজেলার নেতৃবৃন্দরা ইচ্ছে করলে তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে চিকিৎসা ব্যাবস্থা করতে পারতেন। এই পাওয়াটা তার
করোনা নয় তার অধিকার। এর পাশাপাশি কাপ্তাই ও রাঙ্গুনিয়ায় তৎসময়ের আরো তিনজন সংবাদকর্মী ষ্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পড়ে আছে এবং এরাও তাদের পরিবার - পরিজন চিকিৎসাক্ষেত্রে যতটুকু সম্ভব চালিয়ে আসছে। এসবরোগ চিকিৎসা ব্যায় ভার বেশী হওয়াতে তারা নিজ বাসভবনে চরম কষ্টের মধ্যে দিন অতিবাহিত করতে হচ্ছে। এদের মধ্যে তিন জনের মধ্যে দুইজনই আজিজুল চৌধুরী সৃষ্ঠি যথাক্রমে চন্দ্রঘোনা কেপিএমের আব্দুর রাজ্জাক বাবুল, দৈনিক বাংলার বাণী। ইয়াহিয়া খান দৈনিক পূর্রবাণী ,ডাক্তার আহমদ নবী দৈনিক গিরীদর্পন।