পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বজ্রাঘাতে কোনও কৃষক মারা গেলে সরকারের শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে নিহত কৃষি শ্রমিকের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই তহবিল থেকে এযাবৎ ২২ কোটি টাকা বিতরণের পরও সরকারের শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে এখন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা জমা রয়েছে। গতকাল রোবাবর সচিবালয়ে বিএটি’র পক্ষ থেকে সরকারের শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে দেওয়া চেক গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। বিএটি চেয়ারম্যান গোলাম মঈনুদ্দিনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আট কোটি ৮২ লাখ সাত হাজার ৯৮৮ টাকার একটি চেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হকের কাছে হস্তান্তর করেন। অনুষ্ঠানে সচিব আফরোজা খান ও শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. আনিসুল আওয়াল উপস্থিত ছিলেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা সহায়তার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানিক খাতের চেয়ে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি। কোনও শ্রমিক কর্মস্থলে মারা গেলে মৃত সেই শ্রমিকের পরিবার এ তহবিল থেকে দুই লাখ টাকা, শ্রমিকের সন্তান মেডিকেল বা প্রকৌশল, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করলে তিন লাখ টাকা এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করলে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহায়তা দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের শ্রম আইন (২০১৩ সালে সংশোধিত) অনুযায়ী, দুই কোটি টাকার বেশি মূলধনী প্রতিষ্ঠানের এক বছরের নিট লভ্যাংশের পাঁচ শতাংশের মধ্যে চার শতাংশ অর্থ নিজ কোম্পানির শ্রমিকদের জন্য বরাদ্দ থাকে। বাকি এক শতাংশের অর্ধেক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে, বাকি অর্ধেক শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের তহবিলে জমা দিতে হয়। এ তহবিল থেকেই প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের কল্যাণে অর্থসহায়তা দেয় সরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।