পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলতি বছর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা পাস করেছে ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ১০ হাজার ৬২৯ জন পরীক্ষার্থী। গতবছরের চেয়ে এবার পাসের হার কমেছে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। গতবছর পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৫ শতাংশ। গত ৯ বছরের মধ্যে এবারই পাসের হার সবচেয়ে কম হলেও এ ফলাফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখছেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বোর্ডগুলো তথ্যমতে, ২০১১ সালের পর এবার সর্বনি¤œ ফলাফল হয়েছে। ২০১১ সালে পাসের হার ছিল ৮২ দশমিক ১৬ শতাংশ। ২০১২ সালে প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে দাড়াঁয় ৮৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। ২০১৩ সালে পাসের হার আরও বেড়ে যায়। প্রায় ৩ শতাংশ বেড়ে পাসের হার দাড়াঁয় ৮৯ দশমিক ৩ শতাংশ। এ ৯ বছরের মধ্যে রেকর্ড সংখ্যাক পাস করে ২০১৪ সালে। এ বছর পাসের হার ছির ৯১ দশমিক ৩৩ শতাংশ। তবে পরের বছর ২০১৫ সালে ৪ শতাংশ কমে সেটা ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৬ সালে পাসের হার ১ শতাংশ বাড়ে। এ বছর পাসের হার ছিল ৮৮ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং ২০১৭ সালে বড় ধরণের ছন্দপতন ঘটে পাসের হারে। প্রায় ৮ শতাংশ কমে পাসের হার দাড়াঁর ৮০ দশমিক ৩৫ শতাংশ। চলতি বছর ২০১৮ সালে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমে পাসের হার দাড়িঁয়েছে ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
পাসের হার সবচেয়ে কম হলেও এ ফলাফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখছেন শিক্ষামন্ত্রী। উত্তরপত্র মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তনের কারণেই পাসের হার কমেছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি বলেন, এবারের ফলাফলে ইতিবাচক দিক হলো পাসের হার কমেছে। আমরা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছি। মূল্যায়নে সমতা আনার জন্য এই পরিবর্তন। শিক্ষার মান বেড়েছে। খাতা মূল্যায়নে কড়াকড়ি করা হয়েছে। শিক্ষকরা যাতে ভালো করে খাতা দেখেন, ভালো করে না দেখেই যেন নম্বর না দেন। সেদিক থেকে ভালো করে খাতা দেখার ফলে পাসের হার কমেছে।
প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী সংখ্যা বৃদ্ধি ছাড়া গতবছরের মতো এবারও প্রায় সব সূচকেই অবনতি হয়েছে। কমেছে পাসের হার, শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, আবার বিপরীতে বেড়েছে শূণ্য পাসের (একজন শিক্ষার্থীও পাস করেনি) প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। সার্বিকভাবে এবছর পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গতবছর এই পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৫ শতাংশ (কমেছে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ)। গত ৯ বছরের মধ্যে এবারই পাসের হার সবচেয়ে কম।
এবছর জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ১০ হাজার ৬২৯ জন। যা গতবছর ছিল এক লাখ ৪ হাজার ৭৬১ জন। গতবারের চেয়ে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ৫ হাজার ৮৬৮জন। শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান এবং শূণ্য পাসের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যায় পরিবর্তন এসেছে উল্লেখযোগ্য। এবছর শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে, বেড়েছে একজন শিক্ষার্থীও পাস করেনি এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। এবছর শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠান এক হাজার ৫৭৪টি, গতবছরের চেয়ে কমেছে ৬৯২টি। অন্যদিকে শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ৯৩টি থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৯টি। পাসের হার কমলেও ১০টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে টানা চতুর্থবারের মতো শীর্ষে রয়েছে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড। এই বোর্ডে এবার পাসের হার
৮৬ দশমিক ০৭ শতাংশ। যা গতবার ছিল ৯০ দশমিক ৭০ শতাংশ। শীর্ষ স্থান অর্জন করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনৈতিক এবং অসৎ পন্থা অবলম্বনের কারণে গত২০১৭ সালেই এসএসসিতে সেরা প্রতিষ্ঠানের তালিকা বাতিল করা হয়। এবারও তার ধারাবাহিকতায় তা নির্ধারণ করা হয়নি। পরীক্ষায় অংশগ্রহণ, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ও পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে থাকলেও জিপিএ-৫ এর সংখ্যায় ছেলেরা রয়েছে এগিয়ে। তবে জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্র এবং ছাত্রীদের শতাংশ সমান। ছেলেদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং মেয়েদের পাসের হার ৭৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৫ হাজার ৭০১ জন ছাত্র এবং ৫৪ হাজার ৯২৮ জন ছাত্রী।
সার্বিক ফলাফলে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে এবং শূণ্য পাসের প্রতিষ্ঠান বেড়েছে। এবছর শতভাগ পাস করা এবং শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের দিক থেকে দুটিতেই শীর্ষে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে শতভাগ পাস করেছে এমন প্রতিষ্ঠান ৭৫৭টি এবং শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ৯৬টি। তবে এবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান নেই এমন বোর্ডের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যতিক্রম বোর্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। এসব বোর্ডে শূন্য পাসের কোন প্রতিষ্ঠান নেই।
রেওয়াজ অনুযায়ি এবারও দুই মাসের মধ্যেই এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফল দিতে পারায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে গতকাল (রোববার) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গত নয় বছরের মধ্যে এবারই পাসের হার সবচেয়ে কম হলেও এ ফলাফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ‘ইতিবাচক পরিবর্তন’ রয়েছে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে, পাশাপাশি জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষার্থী বৃদ্ধি এবং মেয়েদের ভালো ফল করার মত বিষয়গুলো তুলে ধরেন তিনি। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বছরের প্রথম দিন সব স্কুলে নতুন বই পৌঁছে দেওয়া, নিয়মিত প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যবেক্ষণে রাখা এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর কর্মকর্তাদের নিরলস প্রচেষ্টায় সার্বিক ফলাফল ভাল হয়েছে।
পাসের হার কম হলেও এই ফল ইতিবাচক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবারের ফলাফলে ইতিবাচক দিক হলো পাসের হার কমেছে। মূল্যায়নে সমতা আনার কারণে এমনটি হয়েছে। শিক্ষার মান বেড়েছে। খাতা মূল্যায়ণে কড়াকড়ি করা হয়েছে। শিক্ষকরা যাতে ভালো করে খাতা দেখেন, ভালো করে না দেখেই যেন নম্বর না দেন। সেদিক থেকে ভালো করে খাতা দেখার ফলে পাসের হার কমেছে। আমাদের শিক্ষার্থী বাড়ছে। সবাই ফেল করছে তা নয়। মূল্যায়নের পদ্ধতি পরিবর্তনের কারণে এবার সার্বিকভাবে পাসের হার কমেছে। আগে অনেকে খাতা না দেখেই নম্বর দিয়ে দিতেন। এবার আমরা কড়াকড়ি করেছি। এখন ভালো করে খাতা দেখার ফলে গতবারের মত এবারও পাসের হার কমেছে।
গতকাল দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এসএসসি, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার ফলাফল একযোগে প্রকাশিত হয়েছে। আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি, মাদরাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি বোর্ডের সমানের পরীক্ষা এবার অংশগ্রহণ করে মোট ২০ লাখ ২৬ হাজার ৫৭৪ জন। গতবছরের তুলনায় অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী বেড়েছে দুই লাখ ৪৪ হাজার ৬১২ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৫ লাখ ৭৬ হাজার ১০৪ জন। সংখ্যায় পাস করা পরীক্ষার্থী বেড়েছে এক লাখ ৪৪ হাজার ৩৮২ জন। সার্বিকভাবে ১০টি বোর্ডে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। গতবারের তুলনায় পাসের হার কমেছে ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ৬২৯ জন। যা গতবারের চেয়ে ৫ হাজার ৮৬৮জন বেশি।
সাধারণ শিক্ষা বোর্ড : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৬ লাখ ২৪ হাজার ৪২৩ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১২ লাখ ৮৯ হাজার ৮০৫ জন। এসব বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ৪০ শতাংশ। যা গতবারের তুলনায় কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। গতবছর ৮ বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ২১ শতাংশ। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোতে জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ২ হাজার ৮৪৫ জন। গতবারের তুলনায় এবার ৮ বোর্ডে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা বেড়েছে ৪ হাজার ৮৮১ জন। সার্বিক ফলাফলের মতো আটটি সাধারণ বোর্ডের ফলাফলেও গতবারের মতো এবারও শীর্ষে রয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে পাসের হার ৮৬ দশমিক ০৭ শতাংশ। গতবছর ছিল ৯০ দশমিক ৭০ শতাংশ। পাসের হারে সবার চেয়ে নিচে রয়েছে সিলেট শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৪২ শতাংশ।
মাদরাসা বোর্ড : মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল দুই লাখ ৮৬ হাজার ৯১৭ জন। গতবারের তুলনায় এবার এই বোর্ডে শিক্ষার্থী বেড়েছে ৩৩ হাজার ৫৭৩ জন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে দুই লাখ ৩ হাজার ৩৮২ জন। এই বোর্ডে গড় পাসের হার ৭০ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এই বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৩৭১ জন। গতবছরের চেয়ে বেড়েছে ৭৬১ জন।
কারিগরি বোর্ড: কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে এবছর অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল এক লাখ ১৫ হাজার ২৩৪ জন। অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮২ হাজার ৯১৭ জন। এই বোর্ডে পাসের হার ৭১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। যা গত বছর ছিল ৭৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪১৩ জন। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২২৬ জন।
বিজ্ঞান বিভাগের ফল ভালো :বিষয়ভিত্তিক দিক দিয়ে এবছর আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে সবচেয়ে ভালো ফল করেছে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এই বিভাগে পাসের হার ৯৩ দশমিক ০৭ শতাংশ। যদিও গতবছর এই বিভাগে আরও ভালো ফল ছিল। এছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাসের হার ৮০ দশমিক ৯১ শতাংশ। মানবিক বিভাগে পাসের হার সবচেয়ে কম। এই বিভাগে পাসের হার ৬৯ শতাংশ। এর আগে সকাল ১০টায় সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সাথে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ পরীক্ষার ফলাফল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন।
ফল পুনঃনিরীক্ষা: রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটক থেকে গতকাল থেকেই পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন শুরু হয়েছে। ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন নম্বর (পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) দেওয়া হবে। আবেদনে সম্মত থাকলে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে ণঊঝ লিখে স্পেস দিয়ে পিন নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে যোগাযোগের জন্য একটি মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। প্রতিটি বিষয় ও প্রতি পত্রের জন্য ১২৫ টাকা হারে চার্জ কাটা হবে। যে সব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র) রয়েছে যে সকল বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলে দুটি পত্রের জন্য মোট ২৫০ টাকা ফি কাটা হবে। একই এসএমএসে একাধিক বিষয়ের আবেদন করা যাবে, এক্ষেত্রে বিষয় কোড পর্যায়ক্রমে ‘কমা’ দিয়ে লিখতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।