Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বজ্রপাতে নিহত ১৮

কালবৈশাখীর রুদ্রমূর্তিতে সারাদেশে ঝড়োবৃষ্টি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩০ এপ্রিল, ২০১৮, ১২:০০ এএম

হঠাৎ রুদ্রমূর্তি ধারণ করল আকাশ। শুরু হলো ঝড়ো হাওয়া। বৈশাখের আধেক যেতে না যেতেই ঝড়ো বাতাসের তান্ডব বয়ে গেল সারাদেশে। কালবৈশাখী ঝড়ের তাÐবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বজ্রপাত। গতকাল ঝড়ের সঙ্গে বজ্রপাতে সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে ১৮ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহতের সংখ্যা আরো বেশি। সারাদেশে কালবৈশাখী ছোবল হানলেও সিরাজগঞ্জ, মাগুরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নওগাঁ, নোয়াখালী, রাঙ্গামাটি, গাজীপুর, সুনামগঞ্জে বজ্রাঘাতে নিহত হয় মানুষ। এদের মধ্যে সিরাজগঞ্জে বাবা-ছেলেসহ ৫ জন, মাগুরায় ৪ জন, নওগাঁ ও গাজীপুরে ২ জন মারা গেছে। নোয়াখালীতে খেলার মাঠে জুতা আনতে গিয়ে মারা গেছে স্কুলছাত্র। ইনকিলাবের সারাদেশের ব্যুরো, আঞ্চলিক অফিস, জেলা, উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ খবর পাওয়া যায়।
সিরাজগঞ্জ : ইনকিলাব প্রতিনিধি জানান, জেলার শাহজাদপুর, কাজিপুর ও কামারখন্দ উপজেলায় বজ্রপাতে পিতা-পুত্র ও কলেজছাত্রসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সকালে ঝড়োবৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। মৃতরা হলেনÑ শাহজাদপুর পৌর এলাকার ছয়আনিপাড়া মহল্লার ফারুক হাসানের ছেলে নাবিল হোসেন (১৭), রাশেদুল হাসানের ছেলে পলিং হোসেন (১৬), কাজীপুর উপজেলার ডিগ্রি তেকানী গ্রামের মৃত পরেশ মÐলের ছেলে শামছুল মÐল (৫৫) ও তার ছেলে আরমান (১৪) এবং কামারখন্দের পেস্তক কুড়াগ্রামের মৃত আহের মÐলের ছেলে কাদের হোসেন (৩৭)। কাজিপুরের তেকানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: হারুনার রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, রোববার সকালে ডিগ্রি তেকানী চরে ছেলেকে সাথে নিয়ে বাদাম তুলছিলেন শামছুল মÐল। এ সময় ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে বজ্রপাত হয়ে দু’জনের শরীর ঝলসে যায়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কাজিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তাদের মৃত্যু হয়। দুপুরের দিকে শাহজাদপুর উপজেলা ভূমি অফিসের সামনে বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে নাবিল ও পলিং নামের দুই কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। তারা পৌর এলাকার ছয় আনিপাড়া মহল্লার বাসিন্দা ও শাহজাদপুর ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
পোতাজিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইনচার্জ আব্দুল লতিফ ওই দুই ছাত্রের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কামারখন্দ উপজেলার পেস্তককুড়া গ্রামের একটি ধানক্ষেতে বজ্রপাতে কাদের হোসেন (৩৭) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি ওই গ্রামের মৃত আহের মÐলের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, কৃষক কাদের হোসেন বাড়ির পাশেই নিজের ক্ষেতে ধান কাটছিলেন। হঠাৎ করেই বৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে থাকে। একপর্যায়ে বজ্রপাতে তার শরীর ঝলসে যায়। তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তিনি মারা যান। কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা: তানজিলা বেগম বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন।
মাগুরা : জেলায় বজ্রপাতে ও বিদ্যুতের টাওয়ার ভেঙে তিন যুবকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সদর উপজেলা ও শ্রীপুর উপজেলায় বজ্রপাতে দু’জন এবং শালিখা উপজেলায় বিদ্যুতের টাওয়ার ভেঙে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতরা হলেনÑ মাগুরা সদর উপজেলার আমুড়িয়া গ্রামের আবদুর রশিদ মোল্যার ছেলে কৃষক আলম মোল্যা (৩৫), শ্রীপুর উপজেলার জোকা গ্রামের ভ্যানচালক শামিম (২৫) ও জয়পুরহাটের মোহনপুর গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে মেহেদি হাসান (১৮)। এলাকাবাসী জানান, বেলা দেড়টার দিকে বজ্রপাতের সাথে বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে কৃষক আলম মোল্যা এবং ভ্যানচালক শামিম আহত হয়। ঝড়োবৃষ্টির সময় শালিখা উপজেলার বুনাগাতি মাঠে বিদ্যুতের টাওয়ার ভেঙে পড়লে বিদ্যুৎ অফিসের শ্রমিক মেহেদি গুরুতর আহত হন। আহতদের মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে তাদের মৃত্যু হয়। মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের তত্ত¡াবধায়ক ড. সুশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, আহত তিনজনকে হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।
নওগাঁ : জেলার সাপাহারে সোনাভান বিবি (২২) নামে এক গৃহবধূ বজ্রপাতে মারা গেছেন। এ ঘটনায় স্বামী রুবেল হোসেনসহ ৩ জন আহত হন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার শিমুলডাঙ্গা রামাশ্রম গ্রামে। সাপাহার থানার ওসি শামসুল আলম জানান, রোববার দুপুরে নিজ বাড়িতে রান্নার কাজে নিয়োজিত থাকা অবস্থায় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটলে ঘটনাস্থলেই ওই গৃহবধূর মৃত্যু হয়। একই সময়ে নিহতের স্বামী রুবেল হোসেন (৩০), পার্শ্ববর্তী বাড়ির সালেহা বিবি (৪২) ও রাজু (১৫) আহত হন।
রাঙ্গামাটি : জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় বজ্রপাতে মনছুরা বেগম (৩৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। মনছুরা বেগম বাঘাইছড়ি উপজেলার মুসলিম বøক এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছে পুলিশ। ঘটনা নিশ্চিত করে বাঘাইছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমির হোসেন জানিয়েছেন, রোববার বেলা ১টার দিকে রাঙ্গামাটি উপজেলার মুসলিম বøক এলাকার বাসিন্দা মনছুরা বেগম বজ্রপাতে মারা যান।
নোয়াখালী : জেলা সদর উপজেলায় স্কুল বন্ধ থাকায় সহপাঠীদের সাথে ফুটবল খেলতে গিয়ে বজ্রপাতে পিয়াল (১৩) নামে এক ছাত্র নিহত হয়েছে। রোববার দুপুরে নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ল²ীনারায়ণপুর গ্রামের বশিরার দোকানের পার্শ্ববর্তী একটি খেলার মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত পিয়াল নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ল²ীনারায়ণপুর গ্রামের সোহেল রানার পুত্র। সে নোয়াখালী জেলা স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। স্থানীয় ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বৌদ্ধ পূর্ণিমার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় সকালে সহপাঠীদের সাথে ফুটবল খেলতে মাঠে যায় পিয়াল। দুপুরে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টি শুরু হলে পিয়াল ও তার সহপাঠীরা মাঠ থেকে দৌড়ে উঠে আসে। পরে মাঠের পাশে ফেলে আসা জুতা আনার জন্য ছুটে গেলে আকস্মিক বজ্রপাতের শিকার হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় পিয়াল। এ মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর পেয়ে পিয়ালের বাবা সোহেল রানা হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সুধারাম থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) লিটন দাস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মৃতদেহ উদ্ধার করে নায়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : জেলার আখাউড়ায় বজ্রপাতে আব্দুর রহিম (৫০) নামে এক শ্রমিক মারা গেছেন। তিনি জমিতে ধান কাটছিলেন। এ সময় আরেক শ্রমিক আহত হন। উপজেলার মুগড়া ইউনিয়নের দরুইন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বজ্রপাতে মৃত শ্রমিক রহিমের গ্রামের বাড়ি শ্রীমঙ্গল জেলায়। স্থানীয়রা জানান, সকালে দরুইন গ্রামের কৃষক তাজুল ইসলামের জমিতে ধান কাটতে যান আব্দুর রহিমসহ কয়েকজন শ্রমিক। বৈরী আবহাওয়ায শুরু হয় ঝড়োবৃষ্টি। বৃষ্টির সময় হঠাৎ বজ্রপাতে আব্দুর রহিম গুরুতর আহত হয়ে অচেতন হয়ে পড়েন। আহত হন অপর আরেকজন শ্রমিক। আহতদের আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রহিমকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর শ্রমিকের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনা জানতে পেরে ধানি জমির মালিক কৃষক তাজুল ইসলাম হৃদরোগে আক্রান্ত হন। অসুস্থ অবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। মোগড়া ইয়নিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: মনির হোসেন বলেন, আমি বর্তমানে ঢাকায় আছি। হাসপাতাল থেকে লাশটি এনে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে রাখা হয়েছে। আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুল আমিন জানান, ঘটনাটি জানতে পেরেছি। লাশ উদ্ধার করতে থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
সুনামগঞ্জ : জেলার সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে বজ্রপাতে লিটন মিয়া (৩০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকালের দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কৃষক লিটন সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মিয়ার ছেলে। স্থানীয়রা জানান, রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কৃষক লিটন বাড়ির পাশে ধানক্ষেতে ধান দেখতে যান। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিটনকে মৃত ঘোষণা করেন। সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে আবাসিক চিকিৎসক ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় খবর দেয়া হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে ঝড়োবৃষ্টির খবর আসছিল।
কালিয়াকৈর উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মাটিকাটা এলাকায় বজ্রপাতে জাফরুল ইসলাম (২০) নামে পোশাক কারখানার এক চেকম্যানের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় নারীসহ পাঁচ শ্রমিক আহত হয়েছেন। গতকাল সকাল ৮টার দিকে মাটিকাটা এলাকায় ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার সামনে এ ঘটনা ঘটে। কালিয়াকৈর শিল্প পুলিশের সহকারী উপ-পরির্দশক (এএসআই) ফারুক হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শ্রীপুর (গাজীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের ধলাদিয়া গ্রামে রোববার দুপুরে বজ্রপাতে বিলকিস বেগম (৪৩) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় তার ছেলে জহিরুল ইসলাম (২০) আহত হয়েছেন। তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে। নিহত বিলকিস বেগম উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের ধলাদিয়া গ্রামের কালু কবিরাজের স্ত্রী। রাজাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল কাদির জানান, গত রাতে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ে বিলকিস বেগমের একটি গাছ উপড়ে পড়ে। রোববার দুপুরের দিকে ছেলেকে নিয়ে ওই গাছের ডালপালা কাটার সময় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটলে ঘটনাস্থলেই বিলকিস বেগমের মৃত্যু হয়।
সেনবাগ (নোয়াখালী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নোয়াখালীর সেনবাগে বজ্রপাতে শাহীন (২৬) নামে এক ধানকাটা শ্রমিক নিহত ও অপর ২ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি গতকাল দুপুর ১২টায় উপজেলার ৯ নম্বর নবীপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে ঘটে। নিহত শাহীনের বাড়ি ভোলা জেলার তমিজ উদ্দিন উপজেলার সোনাপুর গ্রামে। সে ওই গ্রামের মো: রজন মিয়ার ছেলে। আহতরা একই এলাকার আব্বাস (২৫) ও মনির হোসেন (৫৫)। শহীন ও তার চাচা ও এবং চাচাতো ভাই সেনবাগের ইসমাইলের ধান কাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করার সময় বজ্রপাতে মাঠেই ওই ঘটনা ঘটে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নবীপুর ইউপির ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিন উল্ল্যা বিএসসি জানান, নিহত শ্রমিককে ওই ওয়ার্ডের মেম্বার ইকবালসহ স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় নগদ কিছু টাকা দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সযোগে লাশ দেশের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।



 

Show all comments
  • তামান্না ৩০ এপ্রিল, ২০১৮, ২:৩৭ এএম says : 0
    নিহতদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি
    Total Reply(0) Reply
  • মামুন ৩০ এপ্রিল, ২০১৮, ২:৩৮ এএম says : 0
    তাদের পরিবারকে যেন আল্লাহ এই শোক সইবার তৌফিক দান করেন।
    Total Reply(0) Reply
  • MD SHOJIB HOSSAIN ৩০ এপ্রিল, ২০১৮, ৮:০২ এএম says : 0
    নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি।আল্লাহ তাআলা তাদেরকে বেহেশত নসিব করুক,,,,,,আমিন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বজ্রপাত

১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ