পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আদেশ থাকা সত্তে¡ও গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান ডিপ্লোমা কোর্সের পরীক্ষায়’ ২৫০ শিক্ষার্থীকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিবন্ধনপত্র ও প্রবেশপত্র দেয়া হচ্ছে না। ২৫০ জনকে ছাড়াই পরীক্ষা গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে এসব শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়েছে। গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন বগুড়ার এসবি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজের অধ্যক্ষ আল ফারাবি মো. নুরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ২০০০ সালে বগুড়া এসবি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজ যাত্রা শুরুর পর থেকে ১৫টি ব্যাচ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কলেজ অনুমোদন থাকা সত্তে¡ও ২০১৭ শিক্ষাবর্ষে হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অনলাইন কোড বন্ধ করে দেয়। এতে এই সেশনে ভর্তিকৃতদের পরীক্ষায় অংশ নেয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। হাইকোর্ট বিভাগ ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর রুলসহ একটি আদেশ দেন। আদেশে এসব পরীক্ষার্থীর নিবন্ধনপত্র ও প্রবেশপত্র দিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়ার নির্দেশ দেন।
তিনি আরও বলেন, আদালতের এই নির্দেশের পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ২৫০ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার সুযোগ দেয়ার আশ্বাস দেয়। পূর্বপ্রকাশিত সূচি অনুযায়ী আগামী মঙ্গলবার শুরু হচ্ছে চূড়ান্ত পরীক্ষা। সেই লক্ষ্যে গত শনিবার অন্যান্য কলেজকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র সরবরাহ করা হলেও আমাদের কলেজের ২৫০ শিক্ষার্থীকে কোনোকিছুই দেয়া হয়নি। তাই এসব শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চয়তায় পড়েছে। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়নে শিক্ষামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।