Inqilab Logo

বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

সরকারি ই-মেইল নীতিমালা আজ মন্ত্রিসভায় উঠছে

পঞ্চায়েত হাবিব | প্রকাশের সময় : ৯ এপ্রিল, ২০১৮, ১২:০০ এএম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হওয়ার পর আজ মন্ত্রিসভা বৈঠকে সরকারি ই-মেইল নীতিমালার খসড়া অনুমোদনের ঊখাপন করা হবে। এ আইনের খসড়াটি দিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কাযালয়ে নিয়মিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ প্রস্তাব উখপান করা হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রীদের কাছে পাঠনো কার্যসূচি থেকে জানা গেছে।
অগ্রহায়ন মাসের প্রথম তারিখে জাতীয় নবান্ন উৎসব হিসেবে ঘোষনার প্রস্তাব অনুমোদন এবং জাতীয় দিবস পালন/ উৎযাপন সংক্রান্ত পরিপত্রের অন্তভুকরণের প্রস্তাব দেয়া হেেয়ছে। এছাড়া মন্ত্রিসভায় যেসব আইন উঠছে সে গুলো হচ্ছে, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কলাণ ট্রাস্ট আইন.২০১৮,কৃষি বিপণন আইন,২০১৮. বাংলাদেশ উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ আইন,২০১৭এর খসড়া চুড়ান্ত অনেমাদনের প্রস্তাবসহ ১৪টি প্রস্তাব উঠছে। এদিকে চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস করা হয়। অগ্রহায়ন মাসের প্রথম তারিখে জাতীয় নবান্ন উৎসব হিসেবে ঘোষনার প্রস্তাব অনুমোদন এবং জাতীয় দিবস পালন/ উৎযাপন সংক্রান্ত পরিপত্রের অন্তভুকরণের প্রস্তাব দিয়েছে সংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মন্ত্রিসভায় পাঠনো সার-সংক্ষেপে বলা হেেয়ছে, নবান্ন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শস্যভিত্তিক একটি উৎসব। উৎসব হিসেবে এটি বাংলার মানুষের নিকট যথেষ্ট সমাদৃত। নবান্ন উৎসবের সাথে মিছে আছে বাঙালিদের লোকজ সংস্কৃতিক। সাধারণত অগ্রহায়ন মাসে কাপাক আমন ধান কাটার পর এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।এক সময় অত্যান্ত সাড়ম্বরে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হত. বাংলার মানুষের সকল সম্প্রদায়েরউৎসব হিসেবে নবান্ন উৎব সমাদৃত ছিল। বর্তমানে এ উৎসবটি বাংলাদেশের লোকজ সংকৃতিক থেকে হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাই বর্তমান সরকতার ২০১৫ সাল থেকে সকল জেলায় এবং উপজেলায় উৎসব মুখে নবান্নের উৎসব পালনের নিদের্শনা দেয়।
কৃষি বিপনণ আইনের খসড়া নীতিমালার প্রস্তাবে বলা হয়েছে, কৃষিপণ্যের মুল্য স্থিতিশীল রাখার মাধ্যমে উৎপাদক ও ত্রেতার স্বার্থ সংরক্ষণ এবং সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থপনা গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১৯২৮ সালের রয়েল কমিশন অন এগ্রিকালচার এর সুপারিশের ভিত্তিতে ১৯৩৪ সালে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠত হয়।পরবর্তীতে এ আইন অনেকবার পরিবর্তন করা হয়। সবশেষ ১৯৮৫ সালে আইনটি সংশোধন করা হয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসর পরে ২০১৫ সালে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইংরাজির পাশাপাশি বাংলাভাষায় একটি নতুন আইন প্রনয়নের জন্য সুপারিশ করে। সেই আলোকে আইনটি করা হচ্ছে। আইনটি অনুমোদন পেলে কৃখসের উৎপাদিত কৃষিপণ্যের উপযুক্ত মূল্য প্রাপ্তির নিশ্চিত কলণের পাশাপাশি কৃষিপণ্যের সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনা সম্প্রসারণ, কৃুষ ব্যবসার উন্নয়ন, কৃষিপণ্য উৎপাদন ও বিপণন কাযক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে গতীশলতা ফিরে আসবে বলা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সরকারি ই-মেইল
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ