পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখের বাকি মাত্র পাঁচ দিন। তাই পয়লা বৈশাখ সামনে রেখে ভোক্তাদের দৃষ্টি এখন ইলিশ মাছের দিকে। এ কারণে সপ্তাহখানেক আগেই চড়া ইলিশ মাছের দাম। গতকাল রোববার রাজধানীর কয়েকটি মার্কেট ঘুরে এ দরদামের এসব তথ্য পাওয়া গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক সপ্তাহ থেকেই ইলিশ মাছের দাম চড়া। বৈশাখ আসার দু-এক দিন আগে চাহিদা আরো বাড়বে। আর যত চাহিদা বাড়বে তত দাম বাড়ার আশংকাও রয়েছে। এরই মধ্যে ইলিশের দাম বেড়ে গেছে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা। তবে এক কেজি ওজনের ইলিশ খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে না। পাওয়া গেলেও বাজার ভেদে এ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা বা তার চেয়েও বেশি দামে। এ ছাড়া ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতিজোড়া ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায়।
এদিকে ভোক্তারা অভিযোগ করেন, বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশ মাছ সরবরাহ থাকলেও প্রতি বছর বৈশাখ আসার আগেই কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কারসাজির কারণে রাজধানীসহ সারা দেশেই ইলিশ মাছের দাম বাড়িয়ে ফেলে বিক্রেতারা। কিন্তু বৈশাখ সামনে রেখে এই মাছটির দাম বাড়া ঠিক নয়।
কাওরান বাজারের ইলিশ মাছ বিক্রেতা রাকিব বলেন, পাইকারি বাজারে মাছের দাম বেড়ে যাওয়ার খুচরা বাজারে তার প্রভাব পড়েছে। ভোক্তাদের বাড়তি চাহিদার কারণেও দাম বাড়ে।
প্রায় একই কথা জানালেন পলাশী বাজারের মাছ বিক্রেতা রতন। তিনি বলেন, আমরা জানি ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ, কিন্তু বাজারে এর চাহিদা অনেক। তাই বর্তমানে পাইকারিদের কাছ থেকে নিতে হচ্ছে অনেক বেশি দামে। আর এ সুযোগে তারা মাছের দামও রাখছেন অনেক বেশি। তারপরও ক্রেতাদের চাহিদা বেশি থাকায় বেশি দাম দিয়েও মাছ আনছি আমরা। এ কারণেই খুচরা বাজারে ইলিশের দাম বেশি। এটা হয়তো বৈশাখের আগ পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।