পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : অর্থনীতির যোগান-চাহিদা তত্ত¡কে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ইলিশ বাজার। এই বর্ষায় রাজ্যের ইলিশ বাজারে যোগানের অভাব নেই। চাহিদা কম, এমনটাও বলা ভুল। তবু যোগান বেশি এই আহ্লাদেই কম দামে ইলিশ খাওয়ার আশা করতেই পারে বাঙালি। কিন্তু সেই সাধ পূরণ হচ্ছে না। দর বড় বেশি। কারণটাও বোঝা দায়।
ট্রলারে উপচে উঠছে। বাজারে ঢেলে বিক্রি হচ্ছে। অথচ ইলিশের দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। কিন্তু অর্থনীতির যোগান-চাহিদা তত্তে¡র প্রথম শর্তই হচ্ছে যোগান বাড়লে দর পড়ে। কিন্তু ইলিশের বাজারে সেই তত্ত¡ খাটছে না। ইলিশ মধ্যবিত্ত বাঙালির নাগালের আওতা থেকে ক্রমশ দূরেই সরছে। রাজ্যের সমুদ্রসৈকত দীঘার মোহনাই হোক কিম্বা ডায়মন্ডহারবার। ট্রলার ভরে ইলিশ আসছে। কিন্তু ভালো ইলিশ এখনো সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। গতকালই দীঘায় প্রায় একশ’ টন ইলিশ উঠেছে। ডায়মন্ডহারবারেও ইলিশ কম ওঠেনি। কিন্তু বাজারে যান। এক কেজি বা তার থেকে একটু বেশি ওজনের ইলিশের দর করুন হাজার-এগারোশ’র কম নয় বরং ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর আরও বেশি। ছশ-সাতশ’ গ্রামের ইলিশ ছশ সাতশ’ টাকা কেজি। কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না ক্রেতারা। সূত্র : জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।