রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
বগুড়ার সান্তাহার শহরে বিদ্যুৎ অফিস ঘেষে এবং ফসলের জমিতে সরকারী আইন অমান্য করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে একধিক ইটভাটা। ভাটার গ্যাস,কালো ধোঁয়া ও জ্বলন্ত কয়লা ও কাঠেঁর কুচি পরে নষ্ট হচ্ছে এলকার গাছপালা ও জমির ধান শকসবজিসহ সবধরনের ফসল। ফসলী জমির মাটি কেটে আনা হচ্ছে ভাটায়। এতে জমির উরবরোতা শক্তি কমে ধানের ফলন বিপর্যয় ঘটছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। এছারাও ইটভাটার কাজে ব্যাবহীত ট্রাক্টরগুলোর অবাধ চলাচলে এলাকার জনগুরুত্বপর্ন রাস্তায় খানাখন্দক ও বড় বড় গর্তের সুষ্টি হয়ে যানবাহন ও সর্বসাধারকে ঝুকি নিয়ে রাস্তায় চলাচল করছে। এছারাও রাস্তার খানা কন্দকে যানবাহন আটকা পরে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীসাধারনকে। জানাযায়, সান্তাহার পেীর শহরের ১নম্বর ওয়ার্ডের বিদ্যুৎ অফিস ঘেষে দৃর্লোভ বাবার মাজার এলকায় দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধভাবে বাবলু নামক ইটভাটা তৈরী করে ভাটার সকল কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। শহরে ইটভাটা তৈরী করার কোন বিধান না থাকলেও বছরের পর বছর ধরে এ ভাটা চলছে। এতে ভাটা এলাকার আশপাশের পরিবেশ মারাত্বকভাবে খতিগ্রস্থ হচ্ছে এবং রাস্তা ঘাট নষ্ট হলেও স্থানীয় পৌরসভা কর্তপক্ষ নিরব ভুমিকা পালন করছে। এছারাও তিলকপুর সড়কের পার্শ্বে সরকারী আইন অমান্য করে আবাদি জমির উপর আপরিকল্পিত ভাবে বাবলুর অপর আরোও একটি ইটভাটা তৈরী করে বছরের পর বছর ইট পোড়ানোসহ ভাটার সকল কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এতে করে এই দুই ইটভার গ্যাস, বিষাক্ত ধোঁয়া ও জ্বলন্ত কয়লা ও কাঠের কুচি উড়ে পরে নষ্ট হচ্ছে আশেপাশের এলকার গাছপালা ও জমির চলতি ইরিবোরোর ধান শকসবজিসহ সবধরনের ফসল। এছারাও এলাকার মাঠের ফসলী জমির মাটি কেটে ভাটায় নেওয়া হচ্ছে। ফলে জমির উরবোরতা শক্তি কমে যাওয়ায় ধানের ফলন বিপর্যয় ঘটছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। এছারাও ইটভাটার কাজে ব্যাবহীত ট্রাক্টরগুলোর অবাধ চলাচলে এলাকার জনগুরুত্বপর্ন রাস্তায় খানাখন্দক ও বড় বড় গর্তের সুষ্টি হচ্ছে। এর ফলে মাঝেমোধ্য রাস্তার খানা খন্দকে যানবাহন আটকে পরে যার্ত্রীসাধারকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এলাকার লোকজন জানান পরিকল্পনা ছাড়া অবৈধভাবে ইটভাটাগুলো গড়ে তোলার কারনে এলাকার মানুষের জমিজমা রাস্তা, ঘাট,গাছপালাসহ বহুবিদ সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। ওই এলাকার কৃষকরা আগে ফসলের ষোল আনা ফসল পেলেও এখন তা পাচ্ছেনা। এসব বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন ভুমিকা রাখেনা বলেও অভিযোগে জানাযায়। খয়রাবাজ গ্রমের শহিদুল ইসলাম জানান, শহরের জনগুত্বপর্ন স্থানে এবং ধানি জমির মাঠে এই সব অবৈধ ইটভাটা তৈরীর পর থেকে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে আসছি। আগে অল্প কয়েকজনের ক্ষতি হয়েছে। দিন দিন ব্যাপক আকার ধারণ করছে। এসবের প্রশাসনের লোকজন কোন খেয়াল নেই। নাম না জানানোর সর্তে একই এলাকার জনৈক আরোও এক ব্যাক্তি জানান আমাদের সুধু ধানের ক্ষতি হচ্ছেনা, আম, লিচু,কলা,পিয়ারা,পেপেসহ সকল ফল এবং গাছের ও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। গাছের ফল বড় না হতেই ভাটার গ্যাসও বিষাক্ত ধোঁয়াতে শুকিয়ে পাকার আগেই ঝরে পরছে। মাঠের ধানের জমি কমে যাচ্ছে। অবৈধভাবে রাস্তায় ভাটার ট্রাক্টার চলাচল করে রাস্তা নষ্ট করছে। সান্তাহার বিদ্যুৎ অফিসের জনৈক এক কর্মকর্তা জানান, াফিসের পার্শ্বেই ভাটা হওয়ায় এলাকার পরিবেশ মারাত্বকভাবে দুষিত হচ্ছে। বিষয়ে সান্তাহার পৌরসভার মেয়র তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টুর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি পৌরসভা এলকা থেকে ইটভাটাগুলো সরিয়ে নেওয়ার জন্য নোটিশ করেছি এবং টের্ড লাইন্সেস বন্ধ করে দিয়েছি। পৌর এলাকায় ইটভাটা তৈরীর অনুমোদন পরিবেশ অধিদপ্তরও দেওয়ার কথা নয়। কিভাবে এসব ইটভাটা চলছে পরিবেশ অধিদপ্তর বলতে পারবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।