নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : পুরো ম্যাচে ভালো খেলল সেভিয়া। ম্যাচ শেষে পরাজিত দলের নামটিও সেভিয়া! ভাগ্য সহায় না হলে যা হয় আর কি। পক্ষান্তরে ভাগ্য সহায় না হলে ২-১ গোলে জেতা হত না বায়ার্ন মিউনিখের।
ঘরের মাঠ রামোন সানচেজ পিজুয়ান স্টেডিয়ামে ৩২তম মিনিটে মিডফিল্ডার পাবলো সারাবিয়ার গোলে এড়িয়ে যায় সেভিয়া। এর আগে অবশ্য হাস্যকরভাবে একটি সুযোগ হাতছাড়া করেন সারাবিয়া। ৫ মিনিট পরেই ফ্রাঙ্ক রিবেরির নিচু ক্রস বিপদমুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালে পল পাঠিয়ে দেন জেসুস নাভাস। দ্বিতীয়ার্ধে থিয়াগো আলসান্তারার গোলেও অনিচ্ছাকৃত অবদান সেভিয়ার। রিবেরির ক্রস থেকে হেড করেন আলসান্তারা। সেই বল ডিফেন্ডার এসকুদেরোর পায়ে লেগে জালে জড়ায়। এরপরও হাস্যকর বেশ কয়েকটি মিস না করলে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারত সেভিয়া।
টানা ১১ ম্যাচ যে দল জার্মান ক্লাবের বিপক্ষে ঘরের মাঠে হারিনি। এগিয়ে গিয়েও সেই দলটি শেষ পর্যন্ত হেরেই গেল। এই হারে সেমিফাইনালের সমীকরণ কঠিন হয়ে গেল স্প্যানিশ ক্লাবটির জন্যে। বায়ার্নের মাঠে নূন্যতম ২-০ গোলে জিততে হবে সেভিয়াকে। ২-২ ড্র হলেও অ্যাওয়ে গোলের সুবিধা নিয়ে পরের পর্বে পা রাখবে জার্মান জায়ান্টরা।
বাজে খেলায় জিতেও তাই স্বস্তিতে নেই বায়ার্ন। সেটা রিবেরির কথাতেই স্পষ্ট, ‘সেভিয়া খুব ভালো ফুটবল খেলেছে। প্রথমার্ধে আমরা খুব একটা উপরে উঠে খেলতে পারিনি। কোচের পরামর্শে দ্বিতীয়ার্ধে আমরা ঘুরে দাঁড়ায়।’ সেমির প্রশ্নে ফরাসি ফরোয়ার্ড বলেন, ‘এখনই নিজেদের সেমিফাইনালে কল্পনা করতে পারছি না।’ বায়ার্ন কোচ ইয়ুপ হেইঙ্কেসও বাজে খেলার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘সেভিয়ার সামনে গোলের সুযোগ ছিল। বিরতির আগে সমতায় আসাটা মানসিক ভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছে। সে কারনেই পরবর্তীতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ আমরা নিতে পেরেছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।