পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে দেশব্যাপী উদযাপিত হয়েছে উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জনের ঐতিহাসিক সাফল্য উদযাপন। গতকাল বৃহস্পতিবার সারাদেশব্যাপী এ অনুষ্ঠান উদযাপনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয়ভাবে রাজধানীতে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে এ সাফল্য উপলক্ষে র্যালী ও আনন্দ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের স্বীকৃতি উদযাপনের অংশ হিসেবে বর্ণিল র্যালী করেন সরকারি চাকরিজীবীরাও। রাজধানীর ৯টি আলাদা স্পট থেকে নির্ধারিত পথ ধরে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা র্যালী নিয়ে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ মার্চ বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের যোগ্যতা অর্জনের সুখবর পায়। ওইদিন জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতির কথা জানায়। ওই স্বীকৃতিই গতকাল বৃহস্পতিবার নানা আয়োজনে উদযাপন করা হয়। সারাদেশের পাশাপাশি এর মূল অনুষ্ঠান হয় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। দুপুরের পর থেকে আনন্দ র্যালী নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছাড়াও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে জড়ো হন।
সরকারি চাকুরেদের বর্ণিল র্যালী
উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের স্বীকৃতি উদযাপনের অংশ হিসেবে বর্ণিল র্যালী করেন সরকারি চাকরিজীবীরা। রাজধানীর ৯টি স্পট থেকে নির্ধারিত পথ ধরে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা র্যালী নিয়ে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটা থেকে শুরু হয় আনন্দ র্যালী। র্যালীসহ সরকরি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দিকে যান। বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের গেট খুলে দেয়া হয়। ৫৭টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধীনস্থ সংস্থার বর্ণাঢ্য র্যালী দেখা যায় সুসজ্জিত বাদকদল, ঘোড়ার গাড়ি। র্যালীতে বিশাল ব্যানার নিয়ে গায়ে বর্ণিল টি-শার্ট, মাথায় ক্যাপ দিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতে হাতে শোভা পায় ফেস্টুন। টি-শার্ট, ক্যাপ, ব্যানারে শ্লোগান ছিল- ‘অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ।’
র্যালীর ফেস্টুনে ছিল সরকারের উন্নয়নের নানান শ্লোগান- ‘সকল সূচকের উন্নয়নে বিশ্বে রোল মডেল বাংলাদেশ’, ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের অভিযাত্রায় বাংলাদেশ’, ‘টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রার অর্জনের পথে বাংলাদেশ’, ‘ডিজিটাল যুগ, জনগণের সুখ’, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্জন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ’, ‘হাতে রেখে হাত, উন্নয়নের ডাক’, ‘স্বপ্ন পূরণের উৎসবে আজ দেশ’, ‘বাংলাদেশ আজ দুর্বার, রুখবে তাকে সাধ্য কার’ ইত্যাদি। কোনো কোনো দফতরের র্যালীতে মাইক ও স্পিকারে বেজেছে গান। র্যালী থেকে ‘জয়বাংলা’ শ্লোগানও শোনা যায়। র্যালী উপলকক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমবেত হওয়ার ৯টি স্পট ও র্যালীর রুটে গাড়ি চলাচল বন্ধ থাকে।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। স্টেডিয়ামের আশেপাশে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের তৎপর দেখা গেছে। র্যালীয় অংশগ্রহণকারীদের আর্চওয়ের মধ্য দিয়ে তল্লাশিসহকারে একজন একজন করে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করানো হয়।
স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় লেজার শো ফায়ারওয়ার্কসহ ২-৩ ঘণ্টার একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠানটি সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিল স্থানীয় সরকার বিভাগ।
বাংলা একাডেমি ও সংলগ্ন এলাকা, শিল্পকলা একাডেমি ও মৎস্য ভবন সংলগ্ন এলাকা, শিশু একাডমি ও দোয়েল চত্বর, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট সংলগ্ন এলাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠ ও সংলগ্ন এলাকা, নগর ভবন, বাংলাদেশ ব্যাংক চত্বর, রমনা পার্কের দক্ষিণ-পূর্ব অংশ এবং শিল্প ভবন চত্বর এলাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়ো হয়ে শোভাযাত্রা নিয়ে স্টেডিয়ামের দিকে যান। এসব এলাকা রীতিমত উৎসব মুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কোন পয়েন্টে কোন মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জড়ো হয়ে কোন রুট দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে প্রবেশ করবেন তা আগে থেকেই নির্ধারণ করে দেয়া ছিল।
র্যালী উপলক্ষে গতকাল সকাল থেকেই সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ছিল ছুটির আমেজ। অফিসে এসে র্যালীর আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তারা। অনেককে র্যালীর গেঞ্জি গায়ে সচিবালয়ে ঘুরতে দেখা গেছে। বেশির ভাগ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা গতকাল অফিসে আসেননি। দুপুরের পর থেকেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধীনস্থ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্ধারিত স্পটের দিকে পায়ে হেঁটে যেতে থাকেন।
স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপনের মতো উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি উদযাপনেও সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু। আসলে গোটা রাজধানী জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ছেয়ে ফেলা হয়। ভ্যানে করে তার অসংখ্য প্রতিকৃতি নিয়ে স্টেডিয়ামে জড়ো হন নেতাকর্মীরা। প্রতিকৃতির পাশাপাশি মাইকে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হয়, ‘ভায়েরা আমার, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
লাল-সবুজে ছেয়ে যায় ঢাকা
উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে এসে জড়ো হতে থাকেন গতকাল দুপুর থেকেই। তাদের পরনে বাংলাদেশের পতাকার রং লাল, সবুজ মিলে টি-শার্ট।
বাদ্যে জয় বাংলা, বাংলার জয়
উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি উদযাপনে আগতরা সঙ্গে নিয়ে আসেন ব্যান্ড পার্টি। তারা বাদ্যের তালে সুর বাজাচ্ছেন, জয় বাংলা, বাংলার জয়। তাদের একজন সাইফুল ইসলাম বলেন, আমার অনেক খুশি লাগসে। বাংলাদেশ আগায়াইয়া গেলে আমরাও আগাইয়া যামু। এটাই চাই। শেখ হাসিনার বিকল্প নাই। তার কারণে আজ এই অর্জন সম্ভব হয়েছে।
এদেশ আমাদের গর্ব
তৃতীয় লিঙ্গের লোকেরা জাতীয় পতাকা হাতে যোগ দেন উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি উদযাপন অনুষ্ঠানে। এ সময় এদের মধ্যে একজন লাকি বলেন, বাংলাদেশে আমিও জন্ম নিয়েছি। এই দেশ আমারও। খুশির অংশীদার হতে এসেছি। তৃতীয় লিঙ্গের আরেকজন লাবণী। তিনি বলেন, এদেশ তো আমাদেরও। তাই গর্ব আমাদেরও হয়। শেখ হাসিনা জননেত্রী, প্রধানমন্ত্রী। তিনি আমাদের স্বীকৃতি দিয়েছেন। তাই আমরাও তাকে অভিবাদন জানাতে এসেছি।
নৌকা দিয়ে চমক
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা চমক দেখিয়েছেন বিশালাকায় নৌকা বানিয়ে। তারা এই নৌকা ভ্যানে করে নিয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। পরে নেয়া হয় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এছাড়া সিটি করপোরেশন ডিজিটাল এ্যাডভার্টাইজমেন্ট বোর্ডের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানায়।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, সকালে নগরীর আলুপট্টি মোড়ে বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। পরে সেখান থেকে জলা প্রশাসক এসএম আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে একটি শোভাযাত্রা এবং সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্ মোমিনের নেতৃত্বে নগর ভবন হতে র্যালি বের হয়। রুয়েট, রাবিসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও র্যালি বের করে।
বগুড়া ব্যুরো জানায়, গোকুল বগুড়ায় ক্যাম্পাসে এক বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রায় নের্তৃত্বদেন পুন্ড্র ইউনির্ভাসিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.একেএম আজাদ-উদ-দৌলা প্রধান।
সিলেট অফিস জানায়, সিলেটে সাফল্য উদযাপন করেছে সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে, সিলেট সিভিল সার্জন অফিস, সিলেট বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে, জালালাবাদ কলেজ, সিলেট কৃষি বিশ^বিদ্যায়, লিডিং ইউনিভার্সিটি, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি পৃথকভাবে র্যালী ও আলোচনার আয়োজন করে
দিনাজপুর অফিস জানায়, দিনাজপুর জেলা প্রশাসন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ এবং ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মু. আবুল কাসেম এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস করে।
বেনাপোল অফিস জানায়, সকালে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের উদ্যোগে বর্নাঢ্য আনন্দ র্যালী ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরীর নেতৃত্বে র্যালীটি বেনাপোল বন্দরের বিভিণœ সড়ক প্রদক্ষিন করে।
ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা জানান, সকালে পুরাতন ডিসিকোর্ট চত্বর থেকে র্যালী বের করে। র্যালি শেষে জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়
ল²ীপুর সংবাদদাতা জানান, সকালে ল²ীপুরে আনন্দ শোভাযাত্রা করেছে প্রশাসন। পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল।
কুবি সংবাদদাতা জানান, সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. এমরান কবির চৌধুরী’র নেতৃত্বে একটি শোভাযাত্রাটি বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক এবং পাশ্ববর্তী সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে ।
তেঁতুলিয়া(পঞ্চগড়) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, সকাল ১০ টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা সদরসহ পাঁচ উপজেলায় একই সময়ে এই শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রাটি আন্তঃজেলার বিভিন্ন রুট ঘুরে সকাল সাড়ে ১১ টায় স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে মিলিত হয়। এতে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নাটোর জেলা সংবাদদাতা জানান, সকালে জেলা প্রশাসক শাহিনা খাতুনের নেতৃত্বে একটি র্যালী এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ভোলা জেলা সংবাদদাতা জানান, সকালে ভোলা জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ মাহমুদুর রহমানের ( ডিডিএলজি) সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মাদারীপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকালে আনন্দ র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। র্যালীটি স্বাধীনতা জেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ওয়াহিদুল ইসলামসহ প্রমুখ।
এছাড়া স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের ঐতিহাসিক সাফল্য উদযাপন উপলক্ষ্যে ভোলার চরফ্যাশনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনোয়ার হোসেন, বোদায় (পঞ্চগড়) উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দ মাহমুদ হাসান, দৌলতপুরে (কুষ্টিয়া) কুষ্টিয়া-১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য রেজাউলক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌফিকুর রহমান, ফুলবাড়িয়ায় (ময়মনসিংহ) উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান, ইউএনও লীরা তরফদার, গোদাগাড়ীতে (রাজশাহী ) উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ইসহাক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জাহিদ নেওয়াজ, কালাই(জয়পুরহাট) ইউএনও মো. আফাজ উদ্দিন, কমলগঞ্জে (মৌলভীবাজার) উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক রফিকুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুল হক, কাপ্তাই এ (রাঙ্গামাটি) নির্বাহী কর্মকর্তা তারিকুল আলম, কাউখালীতে (পিরোজপুর) নির্বাহী অফিসার ইসরাত জাহান, ফুলপুরে(ময়মনসিংহ) উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরী, পীরগাছায় (রংপুর) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাউজুল কবির, রূপগঞ্জে (নারায়ণগঞ্জ) উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, শিবচরে (মাদারীপুর) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান আহমেদ, সোনাইমুড়ীতে (নোয়াখালী) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা টিনা পাল, সুন্দরগঞ্জে (গাইবান্ধা) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা চত্বরে ইউএনও এসএম গোলাম কিবরিয়ার সভাপতিত্বে শোভা যাত্রা বের করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা অংশ নেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।