পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : মৌরিতানিয়ার প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ ওদ আবদুল আজিজ জঙ্গীবাদী চিন্তা-চেতনার উত্থানের প্রেক্ষাপটে উদার ইসলামী চেতনা প্রসারে আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন।
প্রেসিডেনশিয়াল সদর দফতরে আল-আযহারের গ্র্যান্ড ইমাম আহমাদ আল তাইয়িবের সঙ্গে আলাপকালে মৌরিতানিয়ার প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন। তিনি মৌরিতানিয়ায় আল-আযহার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অ্যাফিলিয়েটেড একটি ইসলামিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং মৌরিতানিয়ার ইসলামিক ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী আহমাদ উলদ আহল দাউদের নেতৃত্বে যৌথ বৈজ্ঞানিক কমিটি গঠন সম্পর্কে আল আযহারের স্বাগত জানান ও প্রশংসা করেন।
এদিকে, গ্রান্ড ইমাম আহমাদ আল তাইয়িবও আল আযহার ও মৌরিতানিয়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অভিন্ন পদ্ধতি এবং উদার মূল্যবোধ প্রসার ও জঙ্গীবাদ মোকাবেলায় ভূমিকা গ্রহণের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আল-আযহার তার প্রতিষ্ঠানগুলোতে লেখাপড়া করার লক্ষ্যে মৌরিতানিয়ার বেশ কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদানে প্রস্তুত রয়েছে।
মৌরিতানিয়া সফরকালে আল-আযহারের গ্রান্ড ইমাম সেদেশের প্রধানমন্ত্রী ইয়াহিয়া উলদ হাদামাইনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন এবং সমসাময়িক ইসলামী বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তারা উভয়ে ইসলামের ধৈর্য ও সহনশীলতার গুণাবলী প্রসারে আল আযহারের ভূমিকার পর্যালোচনা করেন।
গ্রান্ড ইমাম মৌরিতানিয়া প্রবাসী মিসরের নাগরিকদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। প্রবাসীরা জানান, তারা আল তাইয়িবের এই সফরে অত্যন্ত খুশী হয়েছেন। তারা ইসলামের শান্তির বার্তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে আল আযহারের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংস করেন। মৌরিতানিয়া সফর শেষে গ্রান্ড ইমাম গত সোমবার মিসরে ফিরে যান। সূত্র : আখবার ইলায়োম ও ইজিপ্ট টুডে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।