পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার : ভুয়া ও জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে প্রতারণামূলক দলিল তৈরি করার অভিযোগে দীপন গ্যাস কোম্পানী লিমিটেডের পরিচালক অপারেশন এবং সিইও ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ মাহমুদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপতারি পরোয়ানা জারি করেছে আশুলিয়া থানা আমলী আদালত। গত ১১ মার্চ আদালতের জারিকৃত ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার অপর দুই আসামী হলেন- দলিল দাতা সুফিয়া খাতুন ও রাশেদুল করিম।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ইঞ্জিয়ার রাশেদ মাহমুদ অপরাপর জালিয়াত চক্রের যোগসাজসে ভুয়া ও জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানাধীন টাকশুর ও উত্তর রামচন্দ্রপুর মৌজার মোট দেড় একর সম্পত্তি ক্রয় নিমিত্তে প্রতারণামূলক দলিল (নং ১৩৬২৬ তাং ২৮/০৯/১৭) তৈরি করেন। ওই দলিলের দাতারা হলেন- মরহুম অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী সুফিয়া খাতুন ও পুত্র রাশেদুল করিম। অথচ ওই দলিলের তফশিলভুক্ত সম্পত্তি এইচআরসি প্রপার্টিজ লিমিটেডের।
জালিয়াতির এ বিষয়টি ফাঁস হওয়ার পর এইচআরসি প্রপার্টিজ লিমিটেডের সহকারী ম্যানেজার (প্রশাসন) মো. ইয়াকুব আলী বাদী হয়ে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সিআর মামলা (৬৮৩/২০১৭) দায়ের করেন। আশুলিয়া থানা আমলী আদালত এ ঘটনাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআইকে তদন্ত করার নির্দেশ দেন। তদন্তে পিবিআই আসামীদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রমাণ পেয়ে প্রতিবেদন দাখিল করে। এর প্রেক্ষিতে আদালত তিন আসামীর বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১১৪ ধারায় অপরাধ মোতাবেক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।