পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এই বছর স্থানীয় সরকারের অধীন পাঁচটি সিটি করপোরেশনে ভোট করার যে ইচ্ছা নির্বাচন কমিশন প্রকাশ করেছে,এতে সরকারের আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, কোনো মামলা না থাকলে নির্বাচন করার দিকেই এগোতে বলবেন ইসিকে। গাজীপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের মেয়াদ এই বছরই শেষ হচ্ছে। গাজীপুরের ৪ সেপ্টেম্বর, সিলেটের ৮ অক্টোবর, খুলনার ২৫ সেপ্টেম্বর, রাজশাহীর ৫ অক্টোবর ও বরিশালের ২৩ অক্টোবর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন অনুযায়ী, পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার ১৮০ দিন আগে যে কোনো সময় ভোট করতে হবে। সেই সময় চলে আসায় ইতোমধ্যে ইসির পক্ষ থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠিয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, আইনের বাধ্যবাধকতা আছে। আমরা যদি নির্বাচন না করি, তবে আইন পরিবর্তন করতে হবে। আমরা চিন্তা করছি বাধাটা কোথা থেকে আসতে পারে। আমরা ডিভিশনাল কমিশনারদের কাছে জানতে চেয়েছি-এসব সিটি কর্পোরেশনে কোনো মামলা-মোকদ্দমা আছে কি না? কেউ যদি মামলা-মোকদ্দমা করে থাকে তবে তো আমরা নির্বাচন করতে পারব না।
তিনি বলেন, আমরা এই রিপোর্টটি পেলে নির্বাচন কমিশনকে বলব তাদের সুবিধামতো সময়ে নির্বাচন করতে। তারা যদি পারে একসঙ্গে পাঁচটাতেই করুক। তারা যদি পর্যায়ক্রমে করতে চায়, তাতেও আমাদের তো কোনো আপত্তি থাকবে না। বিভাগীয় কমিশনারদের কাছ থেকে সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই প্রতিবেদন পেয়ে যাওয়ার আশা করছেন খন্দকার মোশাররফ। চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরে পৌরসভার কর্মীদের আন্দোলনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা চাকরি নিল পৌরসভায়। স্থানীয় সরকারের সেলফ গভর্নিং বডি তারা। নিজস্ব আয়ে চলে, নিজস্ব বাজেট আছে। সরকার তাদের নিয়ন্ত্রক। এখন তারা কোন উদ্দেশ্যে, কী জন্য এটা করছে, আমার বুঝতে একটু অসুবিধা হয়। সরকারের শেষ সময়, রাস্তায় দাঁড়ালাম, চাপ দিলাম, সরকার রাজি হয়ে গেল। এই রাজি হওয়া কি সম্ভব? আইন-কানুন পরিবর্তন না করে এটা কি করা যাবে? তবে মন্ত্রী পৌরসভার কর্মীদের অসুবিধার বিষয়টিও স্বীকার করেন। জাতীয় সব গ্রেডের বেতন প্রায় ডাবল হয়ে গেছে। কিন্তু পৌরসভাগুলোতে এখনও অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্য আসেনি, ইনকামও বাড়েনি। আমরা একটা কাজ করতে পারতেছি যে একটা সিড মানি তাদের দেওয়া যায় কি-না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।