Inqilab Logo

শনিবার ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১, ২৯ রবিউস সানী ১৪৪৬ হিজরি

ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান : ডন অফ জাস্টিস

প্রকাশের সময় : ১ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

২০১৩-তে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ম্যান অফ স্টিল’ ফিল্মের সিকুয়েল ‘ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান : ডন অফ জাস্টিস’। সুপারহিরো অ্যাকশন ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন মূল চলচ্চিত্রটির পরিচালক য্যাক স্নাইডার। ‘সাকার পাঞ্চ’ (২০১১), ‘ওয়াচমেন’ (২০০৯), ‘থ্রি হান্ড্রেড’ এবং ‘ডন অফ দ্য ডেড’ (২০০৪) স্নাইডার পরিচালিত অন্য কয়েকটি চলচ্চিত্র।
জেনারেল যডের সঙ্গে সুপারম্যানের (হেনরি ক্যাভিল) যুদ্ধের পর পুরো মেট্রোপলিস বলতে গেলে মাটিতে মিশে গেছে। স্বাভাবিকভাবেই সুপারম্যান এখন এক বিতর্কিত সুপারহিরোর নাম। অনেকের কাছেই সে এখনও আশার প্রতীক। আর একদল মনে করে মানবজাতির জন্য সে এক সাক্ষাৎ হুমকি কারণ সে এসেছে ক্রিপ্টন গ্রহ থেকে এবং সেখানকার শত্রæদের সে পৃথিবীতে যেন আমন্ত্রণ করেই এনেছে। সুপারম্যানের সমালোচকদের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছেই বাড়ছে। এই দলে যোগ দিয়েছে ব্রæস ওয়েন ওরফে স্পাইডারম্যান (বেন অ্যাফ্লেক)। ব্রæস মনে করে সুপারম্যান মানব সমাজের জন্য বড় এক হুমকি। তার মতে সুপারম্যানের ক্ষমতা পৃথিবীর কারও পক্ষে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সুতরাং এই শক্তিকে পৃথিবীকে বিদায় করতে হবে। এই বিরোধ ক্রমে বাড়তে থাকে। আর একদিন ব্রæস স্পাইডারম্যানের আলখাল্লা আর মুখোশ পরে নেয়। শুরু হয় এক নতুন দ্ব›দ্ব, নতুন যুদ্ধ। ক্রিপ্টন গ্রহ থেকে আগত এক সুপারহিরোর সঙ্গে পৃথিবীর সুপারহিরোর যখন বিবাদ চলছে তখন তাদের দৃষ্টির আড়ালে আরেক অশুভ শক্তি বিপুল ধ্বংস সাধনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান : ডন অফ জাস্টিস
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ