পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সউদী আরবের সংস্কারক ও পরিবর্তনের অগ্রদূত হিসেবে পোস্টার ও বিলবোর্ডে ব্রিটেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর রাজধানীতে ছেয়ে গেছে। এজন্যে একটি ব্রিটিশ জনসংযোগ প্রতিষ্ঠানকে এক মিলিয়ন পাউন্ড দিয়েছে সউদী আরব যার প্রধান এখনো দেশটির পররাষ্ট্র দফতরে কাজ করছেন। বিজনেস ম্যাগাজিনে দেওয়া বিজ্ঞাপনে বলা হচ্ছে, ‘ইউনাইটেড কিংডমস এবং তিনি (ক্রাউন প্রিন্স) সউদী আরবে পরিবর্তন আনছেন। অন্তত ৫০টি ডিজিটাল বিলবোর্ডে এ ধরনের স্লোগান শোভা পাচ্ছে।
গার্ডিয়ান ও দি ইভনিং স্ট্যান্ডার্ড বলছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রাউন প্রিন্সের প্রচারণা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। ব্রিটিশ আইনজীবী ডেভিড লিন্ডেল বলেছেন, এসব প্রচারণা ছাপিয়ে ইয়েমেনে সউদী আগ্রাসন, দুর্ভিক্ষ, ব্রিটিশ-আমেরিকার বিলিয়ন ডলার অস্ত্র বিক্রির সমালোচনা উঠে আসছে। ফলে মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রচারণা খুব একটা কাজে আসছে না। রাজনৈতিকভাবে নির্বাসিত সউদী নাগরিক ওমর আল-শাহরানি বলেছেন, বাক স্বাধীনতার অভাব ও অর্থনৈতিক সঙ্কটে আটকা পড়ে আছে অনেক সউদী নাগরিক। ক্রাউন প্রিন্স সেদিকে মনোযোগ না দিয়ে ইয়েমেনে যুদ্ধ করছেন। তার বিপুল ব্যয়ে এ ধরনের জনসংযোগে কিছুই যায় আসে না।
এর আগে সেভ দ্য সিলড্রেনসহ বিভিন্ন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মোহাম্মদ বিন সালমানের ব্রিটেন সফরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এসব সমাবেশে ইয়েমেন যুদ্ধে অন্তত ১০ সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু ও ৮০ লাখ মানুষের দুর্ভিক্ষময় পরিস্থিতিতে থাকার জন্যে ব্রিটেনের বিলিয়ন ডলার অস্ত্র বিক্রি ও ক্রাউন প্রিন্সের কঠোর সমালোচনা করা হয়। সূত্র : ওয়েবসাইট
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।