পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া : ডোকলাম নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে বিরোধ নিরসনের আটমাস পর ভারতের প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ ভামরে বৃহস্পতিবার বলেছেন যে চীনের সাথে ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি স্পর্শকাতর এবং তা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল) পরিস্থিতি স্পর্শকাতর। টহল, সীমান্ত অতিক্রম ও মুখোমখি অবস্থানের ঘটনা আরো বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দু’দেশের মধ্যকার পায় ৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তকে লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) বলা হয়। দেশ গঠনে সেনাবাহিনীর অবদান শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তৃতাকালে প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, আস্থা তৈরির পদক্ষেপ জোরদারের পাশাপাশি এলএসির অলংঘনীয়তা রক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত থাকবে।
ডোকলামের বিতর্কিত এলাকায় চীনা সৈন্যদের রাস্তা নির্মাণের চেষ্টায় ভারতীয় সৈন্যরা বাধা দেয়ার প্রেক্ষিতে গত বছরের ১৬ জুন থেকে সেখানে ভারত ও চীনের সৈন্যরা মুখোমুখি অবস্থান গ্রহণ করে যা ৭৩ দিন চলে। ২৮ আগস্ট এ অচলাবস্থার নিরসন ঘটে।
সূত্রগণ জানান, চীন উত্তর ডোকলামে তার সৈন্য মোতায়েন রেখেছে এবং বিতর্কিত এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণ করছে। জানুয়ারিতে ভারতের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াত চীনের সাথে সীমান্তের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ভারতের এখন পাকিস্তান সীমান্ত থেকে দৃষ্টি সরিয়ে চীন সীমান্তের প্রতি গুরুত্ব দেয়ার সময় এসেছে।
আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিষয়ে ভামরে ্এ কথাও বলেন যে ভারতের মত দেশগুলোতে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) মতবাদ ছড়ানোর জন্য পাকিস্তান একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে। তিনি এও বলেন যে , ভারতের পাশে অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি গণবিধ্বংসী অস্ত্র অ-রাষ্ট্রীয় অভিতোদের কাছে পড়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করেছ্।ে তিনি বলেন, আজ আমরা বিরাট নিরাপত্তা চ্যারেঞ্জসহ এক কঠিন প্রতিবেশীর সম্মুখীন। সেনাবাহিনী ও বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে এলএসিতে যুদ্ধবিরতি লংঘন করা হচ্ছে। জম্মু ও কাশ্মীরের পশ্চাৎভ‚মির পরিস্থিতি এক চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়েছে। ভামরে দেশের প্রতি অযৌক্তিক হুমকি কার্যকরভাবে মোকাবেলার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন এবং বলেন, মৌলবাদের উত্থান ও সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে তার বিস্তৃতি উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।