মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : বাথটাবে কারো প্রাণহানির ঘটনা বলিউডে প্রথম হলেও হলিউডে এমন ঘটনা নতুন কিছু নয়। হলিউডে অনেক সেলিব্রিটিরই প্রাণহানি ঘটেছে বাথটাবে। আর বিশ্বজুড়েও বাথটাবে প্রাণহানির ঘটনা বিরল নয়। গড়ে প্রতিদিন একটি করে বাথটাবে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে যুক্তরাষ্ট্রে। জার্নাল অব জেনারেল অ্যান্ড ফ্যামিলি মেডিসিনাতে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জাপানে বছরে বাথরুমে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে ১৯ হাজারের মতো। এমন বেশির ভাগ প্রাণহানিরই কারণ হল অত্যধিক মদ্যপান। বাথটাব অথবা বাথরুমে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে এমন হলিউড তারকার সংখ্যাও কম নয়। কিল মি ডেডলি’র তারকা অ্যালবার্ট ডেকার থেকে শুরু করে গায়ক জিম মরিসন, এমনকী অভিনেত্রী জুডি গারল্যান্ডের নামও রয়েছে এই তালিকায়। আর এই তালিকায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নাম হল রক অ্যান্ড রোল-এর প্রবাদ প্রতিম গায়ক এলভিস প্রেসলি। বাথরুমে মৃত অবস্থায় তাকে পাওয়া গিয়েছিল। প্রথমে তার প্রাণহানির কারণ হৃদরোগ বলা হলেও পরে জানা যায়, তারকার ইমেজের কথা মাথায় রেখেই অসত্য বলা হয়েছিল। আসলে এলভিসের প্রাণহানি হয়েছিল ১০টি নিষিদ্ধ ওষুধ বেশি মাত্রায় খাওয়ার কারণে। কাজেই মাত্র দেড় ফুট গভীরতার বাথটাবে পড়ে প্রাণহানি কীভাবে সম্ভব, শ্রীদেবীর প্রাণহানির পর সেই প্রশ্ন উঠলেও দুনিয়াজুড়েই এমন প্রাণহানির নজির রয়েছে অসংখ্য। সা¤প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু মার্কিন সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে বন্দুক হামলার চেয়ে অনেক বেশি শিশুপ্রাণহানির ঘটনা ঘটে বাথটাবে। কীভাবে এমন প্রাণহানি রোধ করা যায় তার উপায় খুঁজছেন মার্কিনিরাও। তাই বাথটাব বা বাথরুমে প্রাণহানি অস্বাভাবিক কোনও ঘটনা নয়। বরং এ ধরনের প্রাণহানির সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে সারা বিশ্বে। বাথটাবে প্রাণহানির তালিকায় বিখ্যাত গায়ক জিম মরিসনের ঘটনাটা সবচেয়ে অদ্ভুত। প্যারিসের অ্যাপার্টমেন্টের বাথোবে জিম ও তার বান্ধবীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। চিকিৎসকরা জিমের মরদেহ পরীক্ষা করে অস্বাভাবিক কিছু খুঁজে পাননি। সে কারণে ময়নাতদন্ত করা হয়নি জিম মরিসনের। শ্রীদেবীর প্রাণহানি বাথটাব ব্যবহারে ভারতীয়দের সচেতন করবে বলেই মনে করা হচ্ছে। ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।