পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, স্লোগান দেয়ার সময় উস্কানিমূলক স্লোগান দেবেন না, ভাষণ দেয়ার সময় অশান্তির ভাষণ দেবেন না। দায়িত্বশীল কথা বলবেন, লাগামহীন কথা বলবেন না। ঠাণ্ডা মাথায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে আমরা কাউকে আক্রমণ করবো না, আক্রান্ত হলে পাল্টা জবাব দেব। কাজেই উস্কানিমূলক কোনো বক্তব্য দিবেন না। সারা দেশের নেতাকর্মীরা দায়িত্বশীল হবে এটাই আমরা আশা করি।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গুলশান ইয়ুথ ক্লাব মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনাদের ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরানোর জন্য চক্রান্ত চলছে, চক্রান্তের ফাঁদে কেউ পা দেবেন না। আপনারা ঠাণ্ডা মাথায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধের শপথে সামনে এগিয়ে যাবেন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি আল্লার রহমতে, কোনো অপশক্তি আমাদের বিজয়কে ঠেকাতে পারে না। আমরা বিজয়ী হবো এটা যখন প্রতিপক্ষ বুঝতে পেরেছে ঠিক তখনই তারা চক্রান্তের চোরাগলি বেছে নিয়েছে। এ চক্রান্তের চোরাগলি দিয়ে ক্ষমতায় আসার পাঁয়তারা করছে। কোথায় কোথায় এসব চক্রান্তের বৈঠক চলছে আমরা জানি, পর্যবেক্ষণ করছি খোঁজ-খবর আমাদের কাছে আছে।
বিএনপির জনসমর্থন নেই দাবি করে কাদের বলেন, আজকে বেগম জিয়া দণ্ডিত হয়ে কারাগারে যাওয়ার পর বিএনপি ভেবেছিল রাজপথে লাখ লাখ জনতার ঢল নামবে। এখন তারা বুঝতে পেরেছে সেই আশা গুড়েবালি। জনগণ সাড়া দিচ্ছে না। গত নয় বছরে জনগণ তাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। আমাদের বিশ্বাস, মানুষ এখন নির্বাচনমুখী আন্দোলন চায় না, কাজেই আন্দোলনের ডাক দিয়ে তারা সফল হবে না। ভোটে তারা পরাজিত হবে একথা জেনেই আজকে চক্রান্ত তারা করছে।
পাকিস্তান বাংলাদের বিরুদ্ধে লেগেই আছে জানিয়ে কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশে কোনো নেত্রীর কারাদণ্ড হয়, পাকিস্তানের পার্লামেন্ট সেটা নিয়ে কটাক্ষ করতে দুঃসাহস পায়। লেগেই আছে এরা, পাকিস্তানের বন্ধুরা, এরা আমাদের ভালো চায় না।
তিনি বলেন, বেগম জিয়া দণ্ডপ্রাপ্তির পর, বিএনপি কর্মসূচি দিলেও আমরা কোনো কর্মসূচি দেইনি। পাল্টাপাল্টিতে আমরা নেই। আমরা আমাদের কর্মসূচি পালন করবো। অন্যকে আমাদের উস্কানি দেয়ার প্রয়োজন নেই।
এ কে এম রহমত উল্লার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।