মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : বিশ্বে শিশু মৃত্যুহার সর্বনিম্ন জাপানে আর সর্বোচ্চ পাকিস্তানে। জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক তহবিলের (ইউনিসেফ) বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিদিন ৭,০০০ হাজার শিশু মারা গেলেও গোটা বিশ্বে শিশুমৃত্যুর হার কমেছে। এদিক থেকে জাপানের পরই রয়েছে আইসল্যান্ড। এরপর যথাক্রমে রয়েছে- সিঙ্গাপুর, ফিনল্যান্ড, ইস্তোনিয়া, সেøাভেনিয়া, সাইপ্রাস, বেলারুস, নরওয়ে ও উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলো। ইউনিসেফের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জাপানে প্রতি ১ হাজার ১১১ জনের মধ্যে একজন শিশুর মৃত্যু হয়। আইসল্যাÐে প্রতি এক হাজারের মধ্যে ১, সিঙ্গাপুর প্রতি ৯শ’ ৯ জনের মধ্যের ১ জন শিশু মৃত্যু বরণ করে। এইসব দেশকে শিশু জন্মের জন্য নিরাপদ বলে হচ্ছে। সারা বিশ্বে শিশু মৃত্যুহার কমলেও নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে এ হার বেড়েছে। ২০১৬ সালের জন্য করা জরিপের তথ্য জানিয়ে ইউনিসেফ বলছে, বিশ্বে ২৬ লাখ শিশু প্রতি বছর মারা যায়, যাদের বয়স এক মাসও পূর্ণ হয় না। শিশু মৃত্যুহারে উপরের দিকে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটিতে প্রতি ২২ জনে ১ জন শিশু মারা যায়। এরপরই রয়েছে আফ্রিকা ( প্রতি ২৪ জনে ১ জন), যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তান (প্রতি ২৫ জনে ১ জন), সোমালিয়া, লেস্তো, গিনিয়া, দক্ষিণ সুদানে (প্রতি ২৬ জনে ১), আইভরি কোস্টে (২৭ জনে ১ জন) এবং মালি ও চাদে (২৮ জনে ১ জন)। ৩৩ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে শিশু মৃত্যু হারের কারণসহ বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। জাতিসংঘে জাপানের স্থায়ী প্রতিনিধি ইয়াসুহিসা কাওয়ামুরা বলেছেন, জাপান সরকার এ সমস্যাগুলো বেশ গুরুত্ব দিয়ে মোকাবেলা করছে। কিয়োডো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।