পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার : সউদী আরবের অন্যতম হালাল ফাস্টফুড কোম্পানি ‘হারফি’ ঢাকায় দ্বিতীয় শাখা চালু করলো। ঢাকার অভিজাত এলাকা বনানীর ১১ নম্বর রোডে মঙ্গলবার হারফি’র দ্বিতীয় শাখা উদ্বোধন করেন ঢাকায় নিযুক্ত সউদী রাষ্ট্রদূত আবদুলাহ আল মুতাইরি। এ সময় বাংলাদেশ হারফি,র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল হাই, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুলাহ আল মামুন, সউদী আরব হারফি’র টেকনিকেল ম্যানেজার ঈশা মুহাম্মদ ও মার্কেটিং ম্যানেজার মি. আজম উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ডিসেম্বরে গুলশান-১ শুটিং ক্লাবের সামনে হারফি’র প্রথম শাখা উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও সার্টিফাইড খাবারের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে ১০০% হালাল ও হাইজেনিক ফুড ‘হারফি’র সুনাম। আগামী কয়েক বছরে বাংলাদেশে হারফির ৩০টি আউটলেট চালু করা হবে। গত কয়েক বছর ধরেই সউদী আরবের অন্যতম হালাল ফাস্টফুড কোম্পানি ‘হারফি’র বাংলাদেশে বাজার ধরার ব্যাপারে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের গ্রীনল্যান্ড গ্রæপের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান গ্রীনল্যান্ড সার্ভিসের সঙ্গে এক চুক্তি হয়। হারফি’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সউদী রাষ্ট্রদূত আবদুলাহ আল মুতাইরি বলেন, বাংলাদেশ ও সউদী আরবের মধ্যে ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। রাষ্ট্রদূত বলেন, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও সউদী আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক গভীর। এবার বেসরকারি খাতে হারফি’র এ উদ্যোগ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও বাড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। সে সাথে বহিঃবিশ্বের সঙ্গেও দেশটি নতুন সম্পর্ক তৈরি করছে।
হারফি’ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান আবদুল হাই জানান, হারফি এখন সউদী আরবের একটি বড় ফাস্ট ফুড চেইন কোম্পানি। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের বাজারেও এর অবস্থান ব্যাপকভাবে সমাদৃত। বাংলাদেশের ভোজন রশিকদের জন্য ১০০% হালাল হারফি’র দ্বিতীয় রেস্টুরেন্ট চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। হারফি’র চিকেনসহ বেশিরভাগ উপাদান সরাসরি সউদী আরব থেকে আসবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।