পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩২ ধারা নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি নিয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। আমি বলেছি, বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পথে কোনো বাধা থাকবে না। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (পিআইবি)-এ প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার মালিক ও সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।
আইন পাসের প্রক্রিয়া তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, কেবিনেটে যে কোনো প্রস্তাব দুইভাবে বিবেচিত হয়। প্রথম নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়, তারপর এটি আইনমন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ে (পরীক্ষা-নিরীক্ষা) চলে যায়। এখন এটি সে পর্যায়ে আছে। এখনো আইন হিসেবে পাস হয়নি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, আইনটি চ‚ড়ান্ত ভাবে অনুমোদন পেতে আবারও কেবিনেটে আসবে। কেবিনেট থেকে যাবে পার্লামেন্টে। পার্লামেন্টে উত্থাপনের পর খসড়া পাঠানো হবে স্ট্যান্ডিং কমিটিতে। এ সময় মিডিয়া মালিক ও স্টেক হোল্ডার যারা রয়েছেন; তাদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ আছে। আলোচনার দরজাও খোলা আছে। কাজেই এ নিয়ে এ মুহূর্তে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই।
বৈঠকের আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে কাদের বলেন, এখানে আমাদের পক্ষ থেকে দিক নির্দেশনা দেয়ার কোনো এজেন্ডা ছিল না। সুশাসনের জন্য সরকার এবং মিডিয়া কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। খোলামেলা পরিবেশে সবাই মন খুলে বলেছেন। আমরা শুনেছি আবার তাদের কাছ থেকে কিছু কিছু অবজারভেশন-কমেন্ট নিয়েছি।
বৈঠকে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মালিক- সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।