বিএনপি নেতা সাজুর তত্ত্বাবধানে বিজয় দিবস র্যালিতে বিপুল নেতাকর্মীর অংশগ্রহন
ঢাকা-১৪ আসনের বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দারুসসালাম থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এস
বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী রাজপথে নেমেছেন। দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর ঘিরে নেতাকর্মীরা আদালতের দিকে যাচ্ছেন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া নিরাপত্তা বলয়ও আটকাতে পারেনি নেতাকর্মীদের ঢল। মগবাজার মোড়ে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাঁধার মুখে পড়লে কিছুটা উত্তেজনার তৈরি হয়। বিএনপি নেতাকর্মীদের সাথে কিছুটা সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিএনপির চেয়ারপার্সন গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে আদালতের দিকে রওনা হন। এরপর পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দিলে বেগম জিয়া নেতাকর্মীদের নিয়ে আবার গাড়ি বহর নিয়ে আদালতের দিকে রওনা হন। গাড়িবহর কাকরাইল মসজিদের কাছে পৌঁছালে নেতাকর্মীদের মিছিলে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস নিক্ষেপ করলে সেখানে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে। সেখানে তিনটি গাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া
আজ বেলা পৌনে ১২টায় রাজধানীর গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’ থেকে রওয়ানা হন। আধাঘণ্টায় তেজগাঁও সাত রাস্তা এসে পৌঁছালে হঠাৎ জড়ো হন কয়েকশ নেতাকর্মী। তারা খালেদার গাড়ির সামনে-পেছনে-চারপাশে ঘিরে ফেলেন। নেতাকর্মীরা মিছিল-স্লোগানসহকারে খালেদার গাড়ি বহর আদালতের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে হাতিরঝিল ক্রসিং পার হওয়ার সময় পুলিশের সঙ্গে নেতাকর্মীদের সামান্য ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
সাত রাস্তা ফ্লাইওভারের নিচে গাড়ি বহর পৌঁছালে বাড়তে থাকে নেতাকর্মীদের ভিড়। কয়েক মিনিটের মধ্যে গাড়ি বহর ঘিরে ফেলেন কয়েকশ নেতাকর্মী। এতে দ্রুত এগোতে পারছেন খালেদার গাড়ি বহর। ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবীব-উন নবী খান সোহেলকে গাড়ি বহরের ঠিক সামনে দেখা গেছে। নেতাকর্মীরা স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন বহর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।