পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আল জাজিরা : তুরস্ক কাতারে বিমান ও নৌ বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। সেখানে ইতোমধ্যে মোতায়েন তুর্কি স্থল সেনাদের সাথে অতিরিক্ত হিসেবে এ দু’ বাহিনী যোগ দেবে। কাতারে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ফিকরেত ওজার বুধবার দোহা থেকে টেলিফোনে সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৪ সালে তুরস্ক ও কাতারের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী কাতারে তুর্কি স্থল, বিমান ও নৌবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তবে বিমান ও নৌবাহিনী কবে কাতারে পৌছবে তার সময় সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি।
তিনি বলেন, আংকারা ও দোহা আলোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ ও এ সব বাহিনী মোতায়েনের সময় ঠিক করবে।
উল্লেখ্য, দু’ দেশের মধ্যকার চুক্তি অনুসারেই তুরস্ক কাতারে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করেছে। তুর্কি সেনাদের প্রথম দলটি ২০১৫ সালে কাতারের তারিক বিন জিয়াদ সামরিক ঘাঁটিতে পৌঁছে।
এ সামরিক ঘাঁটিটি রাজধানী দোহার দক্ষিণে অবস্থিত। এটি মধ্যপ্রাচ্যে তুরস্কের প্রথম সামরিক ঘাঁটি। এ ঘাঁটিতে ৫ হাজার সৈন্য অবস্থান সুবিধা রয়েছে। কাতারে বর্তমানে কি পরিমাণ তুর্কি সৈন্য অবস্থান করছে তা জানােেত ওজার অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমাদের কাতারি ভাইরা রাজি হলে তা হলেই শুধু এ সংখ্যা জানানো যেতে পারে। আমরা এখানে তাদের অতিথি। সউদী আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসর ২০১৬ সালের ৫ জুন কাতারের সাথে ক‚টনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করার পর তুরস্ক কাতারের এক বড় সমর্থকের ভ‚মিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।এ ৪টি আরব দেশের অভিযোগ যে কাতার সন্ত্রাসবাদের সমর্থক তাদের আঞ্চলিক শত্রু ইরানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে।
এদিকে কাতারের সাথে প্রতিবেশিদের ক‚টনৈতিক সংকট দেখা দেয়ার প্রেক্ষিতে তুরস্কের পার্লামেন্ট ২০১৬ সালের এপ্রিলে কাতারে তুর্কি সামরিক ঘাঁটিতে সৈন্য মোতায়েনের বিষয়টি দ্রæত অনুমোদন করে। সে সাথে ২০১৫ সালের একটি চুক্তিও অনুমোদন করে যাতে তুরস্কের সেনাবাহিনীর কাতারি নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার কথা বলা হয়েছে।
তুরস্ক কাতার ও তার প্রতিপক্ষের মেেধ্য বিরোধ মিমাংসার জন্যও মধ্যস্থতা করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।