পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এই সরকারের মেয়াদেই পদ্মা সেতুর নির্মাণ শেষ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, মাটির স্তরের ভিন্নতার কারণে পদ্মা সেতুর কয়েকটি পাইলের ডিজাইন করতে দেরি হচ্ছে। পাইল ড্রাইভিং এবং পিয়ার কলামের পাশাপাশি অবশিষ্ট স্প্যানগুলো পর্যায়ক্রমে বসানোর মাধ্যমে চলতি ২০১৮ সালের ডিসেম্বর নাগাদ সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পদ্মা নদীর মাটির লেয়ারের ভিন্নতার কারণে ১৪টি পিয়ার লোকেশনে পাইলের ডিজাইন চূড়ান্ত করতে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। এ ধরনের কাজে অভিজ্ঞ দেশ/বিদেশের বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে বিষয়টি দ্রæত নিষ্পত্তির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অগ্রগতি ৫০ শতাংশ। ইতোমধ্যে সেতুর একটি স্প্যান বসানো হয়েছে। চলতি জানুয়ারি মাসে আরও একটি স্প্যান বসানো হবে। সেতুর মূল কাঠামোর কাজ শুরুর পৌনে ২ বছর পর গত ৩০ সেপ্টেম্বর প্রথম স্প্যান বসানো হয়।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ২৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের কাজ গত নভেম্বর পর্যন্ত শেষ হয়েছে ৪৯ শতাংশ। এর মধ্যে মূল সেতুর কাজ ৫২ শতাংশ এবং নদী শাসনের কাজ শেষ হয়েছে ৩৪ দশমিক ৩০ শতাংশ। এর বাইরে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে সংযোগ সড়ক ও সার্ভিস এরিয়ার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। সরকারের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে ২০ নভেম্বর একটি প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে, যাতে প্রকল্প কাজ আট মাস পিছিয়ে থাকার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। ফলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই সেতুর কাজ শেষ করা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।