পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্মান্তরিত মেয়ের আচরনে মুগ্ধ হয়ে সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৬ জন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। ওই পরিবারের ২ মেয়ে জোসনা ও মরিয়ন ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেও পিতৃ পরিবারের সাথে তাদের সর্ম্পকছেদের পরিবর্তে আরো দায়িত্বশীল হয়ে উঠে। বিষয়টিতে তৃপ্ত হন ধর্মান্তরিত মেয়েদের বাবা রাধীকা রায়। এভাবে দিন-মাস-বছর গড়িয়ে যায়। তারর্পও ধর্মান্তরিত মেয়েরা স্বামীর পরিবারে থাকলেও পিতা মাতার প্রতি তাদের সর্ম্পক গভীর করে তোলে। এতে করে ইসলাম ধর্মের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায় রাধীকা রায়, তার স্ত্রী ও অন্যান্য সন্তানদের। এক পর্যায়ে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলম ধর্ম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন তারা। এরই প্রেক্ষিতে গত সোমবার আইনী মাধ্যমে তারা ইসলাম ধর্মের প্রতি নিজের আনুগত্য প্রকাশ করে, কালেমা শাহাদাত পাঠ করে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করেন। ধর্মগ্রহণকারীরা হচ্ছেন, ওসমানীনগরের সাদিপুর ইউনিয়নের সাদিপুর গ্রামের মৃত রাধা রসন রায়ের পুত্র রাধীকা রায় (৯০) (বর্তমান নাম আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ), রাধীকা রায়ের স্ত্রী সিন্দু রানী রায় (৭৫) (বর্তমান নাম খাদিজাতুল কুবরা), রাধীকা রায়ের পুত্র নিথিশ রায় (৩৪) (বর্তমান নাম আব্দুল্লাহ ওমর), নিথিশ রায়ের স্ত্রী ঝুমা রাণী রায় (৩৩) (বর্তমান নাম উম্মে কুলসুম), নিথিশ রায়ের দুই পুত্র সজীব রায় (১০) (বর্তমান নাম আব্দুল্লাহ জায়েদ) ও সূর্য রায় (৪) (বর্তমান নাম আব্দুল্লাহ হোবাইদ)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।