পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টেকনাফ (কক্সবাজার) উপজেলা সংবাদদাতা : কক্সবাজারের টেকনাফ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) অভিযানে মালিকবিহীন উদ্ধার হওয়া ২শ’ ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৯২ হাজার ৫০টাকার বিদেশী সিগারেটসহ বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১ টার দিকে বিজিবির টেকনাফস্থ ২নং ব্যাটালিয়নে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ সব মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়। আটক মাদকদ্রব্য মধ্যে রয়েছে, ইয়াবা, ম্যান্ডেলা রাম মদ, গøান মাস্টার মদ, কান্ট্রি ড্রাইজিন মদ, মিয়ানমার মদ, আন্দামান গোল্ড বিয়ার, ডায়াবøু বিয়ার, চং ক্লাসিক বিয়ার, সিংঙ্গা বিয়ার, চেং বিয়ার, গাঁজা ও চোলাই মদ রয়েছে।
মাদকদ্রব্য ধ্বংস অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিজিবির রামুর সদর দপ্তর এ্যাডহক রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ এসএম আনিসুল হক পিএসসি, কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল মো: রকিবুল হক, ২ বিজিবির অধিনায়ক লে.কর্ণেল আরিফুল ইসলাম, অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট রাজীব কুমার দেব, উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা জাহিদ হোসেন ছিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চাউলাও মারমা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি মো: হাশেম, সাংবাদিক প্রথম আলো’র টেকনাফ প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দীন। উপস্থিত ছিলেন, টেকনাফ মডেল থানার ওসি তদন্ত শেখ আশরাফুজ্জামান, সাংবাদিক ইউনিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম সাইফী সাধারণ সম্পাদক নুরুল হোসাইন প্রমুখ।
বিজিবির টেকনাফস্থ ২নং ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল এসএস আরিফুল ইসলাম জানান, বিজিবি সদস্যরা ২০১৬ সালের ৪ অক্টোবর থেকে গত ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযানে বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে। ২শ’ ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৯২ হাজার ৫০টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে ২১৯ কোটি ৬২ লাখ ৯১হাজার ৬শ’ টাকার ইয়াবা। অন্যান্য মাদকদ্রব্যের মধ্যে মিয়ানমারের বিভিন্ন প্রকার মদ ও গাঁজা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।