পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আট বছরেরও বেশি সময় আগে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিচারিক আদালত থেকে যাবজ্জীবন পাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলী হাইকোর্টের রায়ে খালাস পেয়েছেন। তবে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ না হওয়ায় তিনি কী কারণে খালাস পেয়েছেন এর কারণ জানাতে পারেননি আইনজীবীরা। গতকাল বিচারপতি মো. শওকত হোসেনসহ তিন সদস্যের বৃহত্তর হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ রায় ঘোষণা করে। এতে ১৩৯ জনের মৃত্যুদন্ড বহাল ও ১৮৫ জন যাবজ্জীবন দিয়েছেন। এছাড়াও আর ১৯৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও খালাস পেয়েছেন ৪৫ জন । এর মধ্যে তোররাব আলী একজন। এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জাহিদ সারওয়ার কাজল বলেন, তোরাব আলীকে খালাস দিয়েছে আদালত। তবে কেন খালাস দিয়েছেন সে বিষয়টি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হলে জানা যাবে।
তোরাব আলীর বিরুদ্ধে কী অভিযোগ ছিল জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের এ আইনজীবী জানান, এ মামলায় মৃত্যুদন্ড পাওয়া একজন আসামি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছিলেন তোরাব আলীর বাসায় ষড়যন্ত্রমূলক মিটিং হয়েছিল। এছাড়া তোরাব আলী নিজেও ১৬৪ ধারায় বলেছিলেন, প্রাইম কোচিং সেন্টারের মালিক জাকির তাকে বলেছিলেন, পিলখানায় ২৫ তারিখ গন্ডগোল হবে। এদিকে যেসব আসামি খালাস পেয়েছেন তাদের খালাস প্রাপ্তির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করবে কিনা জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, খুব বেশ আসামি খালাস পায়নি। রায় পড়া শেষ হলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে রাষ্ট্রপক্ষ।
২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর পিলখানা হত্যা মামলায় তোরাব আলী এবং বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টুকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ । এই রায়ের বিরুদ্ধে তোরাব আলী এবং পিন্টু আপিল করেন। বিচার চলাকালে বন্দী অবস্থায় মারা যাওয়ায় পিন্টুর তার নাম বাদ পড়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।